সুস্থ থাকতে, ওজন কমাতে অনেকেই ফল, সব্জির রস খেলেও নিউট্রিশনিস্টরা জুস খাওয়ার ব্যাপারে বিশেষ উত্সাহ দেন না। কারণ, জুস করলে খাবারের ফাইবার নষ্ট হয়ে যায়। তবে জুস মানেই কিন্তু খারাপ নয়, জুস খাওয়ার রয়েছে প্রচুর উপকারিতাও।
হজম: জুস করলে ফল, সব্জির ফাইবার বেরিয়ে যায়। তাই তাড়াতাড়ি শোষিত হয় ও হজমও হয় তাড়াতাড়ি।
বেশি ফল ও সব্জি: নিউট্রিশনিস্টরা দিনে অন্তত ৫-৬ রকমের ফল, সব্জি খাওয়ার কথা বলে থাকেন। এত রকম ফল, সব্জি এক দিনে খাওয়া সম্ভব হয় না। জুস করে খেলে যা সম্ভব।
ডিটক্স: কোনও অনুষ্ঠানে ভারী খাওয়া দাওয়ার পর পাচনতন্ত্রের যখন বিশ্রামের প্রয়োজন হয় তখন ডিটক্স করার জন্য জুস খুবই উপকারি।
ত্বক: জুস পুষ্টিগুণের কারণে ত্বকে ঔজ্জ্বল্য আনতে সাহায্য করে। আবার ভাজাভুজি, ফ্যাট জাতীয় খাবার খাওয়ার প্রবণতাও কমায়। ফলে ত্বক ভাল থাকে।
স্ট্যামিনা: বিটরুট জুসের মতো বেশ কিছু জুস রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে, রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা বাড়িয়ে স্ট্যামিনা বাড়াতে সাহায্য করে। এই জুস অ্যাথলিটদের জন্য খুবই উপকারি।
অনেক প্রকার সব্জি: জুস খেলে অনেক রকম সব্জি রাখা যায় ডায়েটে। যে সব্জি হয়তো রান্না করেন না বা স্যালাডে খান না, সেই সবও জুস করে খেতে পারেন।
পুষ্টিগুণ: সব্জির জুস খাওয়ার ভাল দিক হল এতে সব্জির মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট বজায় থাকে। রান্না করলে বা গরম করলে যা নষ্ট হয়ে যায়।