Satender Malik

Satender Malik: রেফারিকে ঘুসি মেরে আজীবন নির্বাসিত হওয়া কুস্তিগির: যা করেছি বেশ করেছি

সতীন্দর এটাও জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁর নির্বাসন ওঠানো না হলে কুস্তিই ছেড়ে দেবেন তিনি। এয়ার ফোর্সে নিজের চাকরিতেই মন দেবেন।

Advertisement

নিজস্ব প্রতিবেদন

কলকাতা শেষ আপডেট: ১৯ মে ২০২২ ১৯:৫২
Share:

সতিন্দর মালিক। ফাইল ছবি

কমনওয়েলথ গেমসের ট্রায়ালে রেফারিকে ঘুসি মারায় আজীবন নির্বাসিত করা হয়েছে কুস্তিগির সতীন্দর সিংহকে। অভিযুক্ত সেই কুস্তিগির জানালেন, নিজের কৃতকর্মের জন্য তিনি একেবারেই অনুতপ্ত নন। এটাও জানিয়ে দিয়েছেন, তাঁর নির্বাসন ওঠানো না হলে কুস্তিই ছেড়ে দেবেন তিনি। এয়ার ফোর্সে নিজের চাকরিতেই মন দেবেন।

বুধবার রেফারি জগবীর সিংহকে মারের ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়ে নেটমাধ্যমে। তারপরেই মুখ খুলেছেন হরিয়ানার মোখরা গ্রামের সতীন্দর। কেন তিনি রেফারিকে শারীরিক নিগ্রহ করেছেন তার ব্যাখ্যা দিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি সত্যদেব মালিকের উদ্দেশেও অভিযোগ করেছেন তিনি। ‘জুরি অব আপিলস’-এর চেয়ারম্যান সত্যদেব স্বার্থের সঙ্ঘাতের দোহাই দেখিয়ে ওই ঘটনার ভিডিয়ো দেখতে চাননি।

Advertisement

এক ওয়েবসাইটে সতীন্দর বলেছেন, “এই রেফারি এবং বিচারকরা আমার জীবন ধ্বংস করে দিয়েছে। কুস্তিগির হিসেবে আমার খেলোয়াড়ি জীবনকেই ওরা শেষ করে দিল। কোনও দিন ওদের কাছে ক্ষমা চাইব না। বীরেন্দ্র মালিক (ফাইনাল ম্যাচের পরিচালক), সত্যদেব এবং জগবীর চক্রান্ত করে আমাকে কমনওয়েলথ গেমসে যেতে দিল না। ঘড়িতে ১৮ সেকেন্ড বাকি থাকার সময় আমি ৪-১ এগিয়ে ছিলাম। মোহিতের (সতীন্দরের প্রতিপক্ষ) কোচ রিভিউ চেয়েছিল, যা প্রথমে গ্রাহ্য হয়নি। হঠাৎই সব বদলে যায় এবং রেফারি মোহিতকে দু’পয়েন্ট দেন। আচমকাই হারিয়ে দেওয়া হয় আমাকে।”

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement
আরও পড়ুন