Viral Video

আট বছরের বালককে ঘিরে একের পর এক কামড় পথকুকুরদের! দাঁড়িয়ে দেখলেন দুই মহিলা, ভাইরাল ভিডিয়ো

ভাইরাল সেই ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, একটি রাস্তার ধারে এক বালককে ঘিরে ধরেছে একদল কুকুর। হিংস্র কুকুরগুলি বালকের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে মাটিতে ফেলে দেয় তাকে। তার হাত, পা, কোমর, পেটে কামড় দিয়ে টানতে থাকে।

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ২৮ জুন ২০২৫ ১৩:০৩
Share:

ছবি: এক্স থেকে নেওয়া।

বিকালবেলা বন্ধুদের সঙ্গে খেলতে বেরিয়েছিল বছর আটেকের এক বালক। রাস্তাতে তাকে ঘিরে আক্রমণ করল একদল পথকুকুর। ছিঁড়ে-কামড়ে রক্তাক্ত করে দিল তাকে। দু’জন মহিলা কিছুটা দূর থেকে দাঁড়িয়ে পুরো ঘটনা চাক্ষুষ করলেও সাহায্যের জন্য এগিয়ে গেলেন না। ভয়ঙ্কর তেমনই একটি ঘটনা ঘটেছে রাজস্থানের উদয়পুরের খারোল কলোনিতে। সেই ঘটনার ভিডিয়ো প্রকাশ্যে এসেছে ইতিমধ্যেই। ভাইরাল হয়েছে ভিডিয়ো। যদিও সেই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার ডট কম

Advertisement

ভাইরাল সেই ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, একটি রাস্তার ধারে এক বালককে ঘিরে ধরেছে একদল কুকুর। হিংস্র কুকুরগুলি বালকের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে মাটিতে ফেলে দেয় তাকে। তার হাত, পা, কোমর, পেটে কামড় দিয়ে টানতে থাকে। যন্ত্রণায় চিৎকার করতে থাকে বালক। সেই সময় ঘটনাস্থলের কাছের একটি বাড়ির দরজা খুলে বেরিয়ে আসেন দুই মহিলা। ভয়ঙ্কর সেই দৃশ্য দেখে চিৎকার শুরু করেন। কিন্তু নিজেরা সাহায্য করতে এগিয়ে যান না। অন্য দিকে, বালকটি প্রাণপণে কুকুরগুলির মুখ থেকে বাঁচার চেষ্টা করেন। কিছু ক্ষণ পরে বালকের এক বন্ধু সাইকেল নিয়ে এসে শব্দ করে। তিনটি কুকুর পালিয়ে যায়। কিন্তু দু’টি কুকুর তখনও শিশুটিকে তাড়া করতে থাকে। সেই ভিডিয়োই প্রকাশ্যে এসেছে। সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, কুকুরগুলির আক্রমণে শিশুটির শরীরে বেশ কয়েকটি ক্ষত হয়েছে। সরকারি হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাকে উদয়পুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। আপাতত সেখানেই চিকিৎসাধীন সে।

বালকের উপর পথকুকুরের হামলার ভিডিয়োটি পোস্ট করা হয়েছে ‘রাজা রাহিল হুসেন’ নামের এক্স হ্যান্ডল থেকে। ইতিমধ্যেই বহু মানুষ দেখেছেন সেই ভিডিয়ো। লাইক এবং কমেন্টের বন্যা বয়ে গিয়েছে। ভিডিয়োটি দেখে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন নেটাগরিকেরা। অনেকে আবার ওই দুই মহিলার নিন্দায় সরব হয়েছেন। এক নেটাগরিক লিখেছেন, ‘‘ওই দুই মহিলা যদি দাঁড়িয়ে চিৎকার না করে লাঠি নিয়ে দৌড়ে যেতেন, তা হলে বালক বেশি আহত হত না।’’ অন্য এক জন লিখেছেন, ‘‘ভয়ঙ্কর!’’

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement