How to make Thakur bari special Hemkona Payesh or kheer dgtl
Payesh recipe
পায়েসে সোনা, অথচ বানাতে লাগবে না এক কণাও! পুজোর ভোজে চমক দিতে রইল রেসিপি
পায়েসের সোনালি আভার কারণেই এর নাম হেমকণা পায়েস।
আনন্দ উৎসব ডেস্ক
শেষ আপডেট: ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৬:২১
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১০
১। ‘হেম’ অর্থাৎ সোনা। কিন্তু এই পদকে ‘সোনার পায়েস’ কেন বলা হয়, তা নিয়ে আলোচনা বিস্তর। কেউ কেউ বলেন, পায়েসের সোনালি আভার কারণেই এর নাম হেমকণা পায়েস।
০২১০
২। এই হেমকণা মূলত তৈরি হয় খোয়া ক্ষীর, বাদাম ও চালের গুঁড়োর মিশেলে। এর জন্ম ঠাকুরবাড়ির হেঁশেলে। চালের পায়েস অথবা ছানার পায়েস তো অনেক খেয়েছেন, এ বার ‘শারদ’পাতে থাকুক একটু অন্য কিছু।
০৩১০
৩। কী কী লাগবে এই পদ বানাতে? কী ভাবেই বা বানাবেন? রইল উপকরণের তালিকা ও প্রণালী।
০৪১০
৪। উপকরণ: ১ লিটার দুধ, কাঠবাদাম ও কাজু বাটা, চালের গুঁড়ো, আধ কাপ খোয়া ক্ষীর, কেশর, চিনি।
০৫১০
৫। প্রণালী: রান্না শুরুর আগে পাঁচ থেকে ছ’টি কাঠবাদাম, কাজুবাদাম ও দু’চামচ গোবিন্দভোগ চাল ভিজিয়ে রাখতে হবে। এর পর ভাল করে বেটে নিন সব কিছু।
০৬১০
৬। এ বার একটি পাত্রে বাদাম ও চালের গুঁড়ো বাটার সঙ্গে মিশিয়ে নিন আধ কাপ খোয়া ক্ষীর এবং দুই চা চামচ চিনি গুঁড়ো। পাত্রে থাকা সব উপকরণগুলিকে মেখে নিন ভাল করে। প্রয়োজনে যোগ করতে পারেন সামান্য জল অথবা দুধের ছিটে।
০৭১০
৭। এ বার হাতের তালুতে ভাল করে ঘি মাখিয়ে নিয়ে ছোট ছোট গোল গোল বলের আকারে গড়ে নিন সেগুলিকে। এটাই হল পায়েসের ‘কণা’।
০৮১০
৮। একটি পাত্রে এ বার ১ লিটার দুধ নিন। সেটিকে ভাল করে জ্বাল দিতে থাকুন, যত ক্ষণ না দুধ ঘন হচ্ছে। তত ক্ষণে অন্য একটি পাত্রে সামান্য কিছুটা দুধের মধ্যে ভিজতে দিন এক চিমটি কেশর।
০৯১০
৯। দুধ বেশ কিছুটা ঘন হয়ে এলে তাতে ছড়িয়ে দিন সামান্য কিছুটা এলাচ গুঁড়ো আর ধীরে ধীরে দিতে থাকুন ক্ষীরের বলগুলি। এর পরে দুই থেকে তিন মিনিট মতো ফোটানোর পালা। এ বার তাতে দিয়ে দিন কেশর মেশানো দুধ।
১০১০
১০। সব শেষে উপর থেকে দুই চামচ মতো চিনি ছড়িয়ে নিয়ে খানিক ফোটালেই তৈরি হেমকণা পায়েস। ( এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ। )