পশ্চিমুত্তাসন : দু’পা একসঙ্গে সামনে রেখে বসে পড়তে হবে। পায়ের পাতা সমান্তরাল রেখে থাই, হাঁটু, কাফ মাসেল শক্ত করে রাখতে হবে। তার পরে শ্বাস টানার সঙ্গে দু’হাত উপরে তুলে অ্যাক্সেলের সঙ্গে সামনে ঝুঁকে পা ছুঁতে হবে। এ ভাবেই তিন বার শ্বাস নিন। উপকার : হিপ জয়েন্ট সচল হয়। কিডনি সুস্থ থাকে। হ্যামস্ট্রিং-এর শক্তি এবং সক্ষমতা বাড়ে।
উপবিষ্টাকোণাসন: ম্যাটে দু’পা সামনের দিকে যথাসম্ভব ছড়িয়ে বসতে হবে। শ্বাস টানার পাশাপাশি দু’হাত উপরে তুলে এক্সেলের সঙ্গে সামনের দিকে ঝুঁকে দুপায়ের বুড়ো আঙ্গুল ছুঁয়ে দেখুন। উপকারিতা : হ্যামস্ট্রিং নমনীয় হয়। পায়ের মাসল টোনড করে, পিসিওডি, পিসিওএস কমাতে সাহায্য করে। পিরিয়ডের ব্যথা কমায়। পেলভিক রিজিয়নে রক্তচলাচল বৃদ্ধি পায়।
সর্বাঙ্গাসন : পিঠ নীচের দিকে রেখে শুয়ে পড়তে হবে। তার পরে হাত দুটো কোমরে ভর দিয়ে পা দুটোকে ধীরে ধীরে তুলে নিতে হবে। কাঁধ, কোমর, পা সরল রেখায় থাকবে। উপকারিতা :রক্ত উল্টো দিকে প্রবাহিত হয়। শরীর সতেজ থাকে। শিরদাঁড়ার শক্তি বাড়ে। ত্বক ও চুল ভাল হয়।
সব শেষে অবশ্যই করতে হবে কপালভাতী ( ১২০ সেকেন্ড /১২০ স্ট্রোক )। পদ্মাসন বা সুখাসনে বসে পেট ভিতরের দিকে টেনে শ্বাস ছেড়ে দিতে হবে। সেকেন্ডে একটা করে ১২০ সেকেন্ডে ১২০টা স্ট্রোক করতে হবে। উপকারিতা : ফুসফুসের কার্যকারিতা বাড়ে। পেট এর মেদ কমে। শরীর সুঠাম হয়। শ্বাস প্রশ্বাস ঠিকমতো হয়। শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা বাড়ে। ছবি সৌজন্য ঃ যোগা প্রশিক্ষক যোগী দেব এই প্রতিবেদনটি 'আনন্দ উৎসব' ফিচারের একটি অংশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy