পুণে শহর থেকে প্রায় ৬৪ কিলোমিটার দূরে গণেশ মন্দির। মনে করা হয়, এই স্থানেই নাকি ময়ূরে সওয়ার হয়ে সিন্ধুরাসুর নামে রাক্ষসকে বধ করেছিলেন গণেশ। তার থেকেই এই মন্দিরের নাম ময়ূরেশ্বর মন্দির। স্থানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় মুরগন ময়ূরেশ্বর। এ মন্দিরে দর্শন ও পুজো বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। ভক্তদের বিশ্বাস, এখানে পুজো দিলে নাকি সব বাধা কাটে। সংসার জীবনে আসে শান্তি।
কী ভাবে যাবেন: হাওড়া থেকে ট্রেনে পুণে। পুণে শহর থেকে প্রায় ৬৪ কিলোমিটার দূরে ময়ূরেশ্বর মন্দির। কাছের বিমানবন্দর পুণে।
ওঝর জেলার জূনর এলাকায় রয়েছে আর একটি বিখ্যাত গণেশ মন্দির। পুণে থেকে ৮৫ কিলোমিটার দূরে ওঝর। প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, বিঘ্নাসুর নামের রাক্ষস বধ করে এই অঞ্চলের জণগণকে সুখ-শান্তিতে বসবাস করার আশীর্বাদ দেন গণপতি। সিদ্ধিদাতা এখানে বিঘ্ননাশক, রোগ নিরাময়কারী রূপে পূজিত। পুণ্যার্থীরা বলেন, গণেশের এই মূর্তির দর্শন করলে নাকি সমস্ত বাধা দূর হয়।
কী ভাবে যাবেন: ট্রেনে হাওড়া থেকে পুণে। পুণে থেকে সড়কপথে ওঝর ৮৫ কিমি। কাছের বিমানবন্দর পুণে।
এই প্রতিবেদনটি 'আনন্দ উৎসব' ফিচারের একটি অংশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy