প্রেজেন্টস্
Knowledge Partner
Fashion Partner
Wedding Partner
Banking Partner
Comfort Partner

বিজয়া দশমীর আবহেই নানা জায়গায় পালিত হল দশেরা, বাদ গেল না বাংলাও

রাবণ দহনের এই অনুষ্ঠান আদতে অশুভের উপর শুভ শক্তির চিরন্তন জয়ের প্রতীক!

আনন্দ উৎসব ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৫ ১৮:১৯
সংগৃহীত চিত্র।

সংগৃহীত চিত্র।

শারদীয়া মানে বাঙালির কাছে মূলত দুর্গোৎসব হলেও ভারতের নানা প্রান্তে এই সময়টায় নবরাত্রি পালন করা হয়। বাঙালি যখন বিজয়া সারে, তখন অবাঙালিরা দশেরায় মাতে! রাবণ দহনের এই অনুষ্ঠান দেশের বিভিন্ন অংশে তো বটেই, ইদানীং পশ্চিমবঙ্গেও বিচ্ছিন্ন ভাবে পালন করা হচ্ছে। সেই মতোই এ বারও বাংলা তথা ভারতের নানা জায়গায় বিজয় দশমীর দিন দশেরার আয়োজন করা হয়। যেমন -

দুর্গাপুর:

তথ্য বলছে, পশ্চিম বর্ধমানের দুর্গাপুরে স্থানীয় ভাবে রাবণ দহন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দশেরা পালন করা হয়েছে।

খড়গপুর:

পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়গপুর এলাকার নিউ সেটেলমেন্টে রাবণ পোড়া ময়দানে ১০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই উৎসব পালিত হচ্ছে। যেখানে রাবণের বিরাট প্রতিমা নির্মাণ করে তা জ্বালানো হয়।

সল্টলেক:

কলকাতা শহর লাগায়ো সল্টলেক বা বিধান নগরেও রাবণ দহন করা হয়। দশমীতে স্থানীয় সেন্ট্রাল পার্কে ৬০ ফুট উঁচু রাবণের প্রতিকৃতিতে আগুন ধরিয়ে তা জ্বালানো হয়। এই উপলক্ষে মানুষের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো। রামায়ণে বর্ণিত লঙ্কারাজ রাবণের পাশাপাশি, তাঁর ভ্রাতা কুম্ভকর্ণ এবং পুত্র মেঘনাথের প্রতিমাও পোড়ানো হয়। সেই সঙ্গে, আতশবাজি জ্বালানো হয় ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

হিমাচল প্রদেশ:

বাংলার বাইরে হিমাচল প্রদেশের কুল্লুতে দশেরা পালন করা হয়। এখানে দশেরা হল এক সপ্তাহব্যাপী একটি উৎসব। যা তার প্রাণবন্ত শোভাযাত্রা ও সাংস্কৃতিক উপস্থাপনার জন্য বিখ্যাত।

মহীশূর (কর্ণাটক):

দক্ষিণ ভারতের মহীশূরে এটি একটি ১০ দিনের উৎসব হিসাবে পালিত হয়। যা নবরাত্রির পর বিজয়া দশমীর দিনে শেষ হয়।

দিল্লি:

দেশের রাজধানী দিল্লির বিভিন্ন স্থানে দুর্গাপুজো হয় এবং রামলীলার প্যান্ডেল তৈরি করা হয়। এই সমস্ত স্থানগুলিতেই মহা ধুমধামে রাবণ দহন বা দশেরা পালন করা হয়।

আলমোড়া (উত্তরাখণ্ড):

এই অঞ্চলের সরু পাহাড়ি রাস্তায় রাবণ ও তাঁর আত্মীয়দের প্রতিমা পুড়িয়ে অশুভের উপর শুভ শক্তির চিরন্তন জয় উদ্‌যাপন করা হয়।

‘আনন্দ উৎসব ২০২৫’-এর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছেন একাধিক সহযোগী। প্রেজ়েন্টিং পার্টনার ‘মারুতি সুজ়ুকি অ্যারেনা’। অন্যান্য সহযোগীরা হলেন ওয়েডিং পার্টনার ‘এবিপি ওয়ানস্টপ ওয়েডিং’, ফ্যাশন পার্টনার ‘কসমো বাজ়ার’, নলেজ পার্টনার ‘টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটি’, ব্যাঙ্কিং পার্টনার ‘ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া’, কমফোর্ট পার্টনার ‘কার্লন’।

এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy