Begunkodar Ghost Station in Purulia Got a New Life After Years of Protest dgtl
Begunkodar Ghost Station Purulia
ভূত নয়, এ বার জীবন্ত যাত্রীদের আনাগোনা! নতুন সাজে পুরুলিয়ার ‘ভুতুড়ে’ বেগুনকোদর
ভূতচতুর্দশীর ভৌতিক কৌতূহল মিটিয়ে ঘুরে আসুন সেই ‘ভুতুড়ে’ স্টেশন থেকে, যেখানে ফের ফিরেছে জীবনের সুর।
আনন্দ উৎসব ডেস্ক
শেষ আপডেট: ১৫ অক্টোবর ২০২৫ ১৫:১০
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১০
কালীপুজো আসছে। আসছে ভূত চতুর্দশীও। তারই দিন দশেক আগে বেগুনকোদরের ভুতুড়ে কাণ্ড! পুরুলিয়ার এই স্টেশনকে ঘিরে কত না গল্প! রাত হলেই নাকি দেখা মিলত অশরীরীর, শোনা যেত অদ্ভুত সব আওয়াজ।
০২১০
সেই ভয়েই নাকি এক সময়ের স্টেশন মাস্টার রাতারাতি সব ছেড়ে চলে গেলেন, বন্ধ হয়ে গেল জমজমাট রেলের কাজ।
০৩১০
আসলে ১৯৬০ সালে তৈরি হওয়া এই স্টেশনের ‘ভুতুড়ে’ তকমা পাওয়ার পিছনে ছিল স্থানীয় যুবকদের উৎপাত আর এক স্টেশন মাস্টারের ক্ষোভের গল্প।
বদলি মঞ্জুর না হওয়ায় ভূতের গল্প ফাঁদলেন। ব্যস! রটনা দ্রুত ছড়াল।
০৬১০
বহু বছর বন্ধ থাকার পরে স্থানীয়দের চেষ্টায় ২০০৭ সালে ফের চালু হয় দক্ষিণ-পূর্ব রেলের রাঁচি ডিভিশনের অন্তর্গত এই স্টেশনটি। তবে শর্ত ছিল, দিনেই থামবে ট্রেন।
০৭১০
এলাকার মানুষ প্রথম থেকেই ‘ভুতুড়ে’ নাম নিয়ে বিরক্ত। তাঁদের দাবি, সবই মিথ্যা। প্রশাসন এখন প্রমাণ করেছে, ভূত নেই।
০৮১০
তাই রাতেও ট্রেন থামছে, চলছে প্ল্যাটফর্মের সৌন্দর্যায়নের কাজও।
০৯১০
বামনিয়া গ্রামের কাছে হলেও বেগুনকোদর মৌজার নামেই পরিচিত এই স্টেশন। যা আপাতত ব্যস্ততার নতুন ঠিকানা হয়ে উঠেছে।
১০১০
কালীপুজোর আগে এক বার ভূতচতুর্দশীর ভরা মরসুমে ঘুরে আসা যেতেই পারে এই গল্পে ভরা পুরনো স্টেশন থেকে! (এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ)।