অপূর্বা ইনদওরের মেয়ে। সেখানেই পড়াশোনা। তাঁর বাবা পিকে শুক্ল জবলপুর হাইকোর্টের ইনদওর বেঞ্চের অভিজ্ঞ আইনজীবী। ২০১৫ সালে অপূর্বাও সেখানে প্র্যাকটিস শুরু করেন। ২০১৬-তে চলে আসেন সুপ্রিম কোর্টে। একটি ম্যাট্রিমোনিয়াল সাইটে রোহিতের সঙ্গে আলাপ তাঁর। পরে কংগ্রেসের শ্রমিক সংগঠনের যুব শাখার সভাপতিও হন অপূর্বা।
শুরুতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে বলে জানা গিয়েছিল। কিন্তু এইমসে ময়নাতদন্তের পর জানা যায়, শ্বাসরোধ করে খুন করা হয় তাঁকে। তদন্তে নেমে বাংলোর সিসিটিভি ফুটেজ উদ্ধার করে পুলিশ। তাতে ১৫ এপ্রিল রাতে মত্ত অবস্থায় রোহিতকে বাড়ি ফিরতে দেখা যায়। নেশার ঘোরে সিঁড়ির দেওয়াল ধরে দোতলায় ওঠেন তিনি।
ডিফেন্স কলোনির ওই বাংলোয় দোতলার পাশাপাশি দু’টি ঘরে থাকতেন রোহিত ও অপূর্বা। আর একটি ঘরে থাকতেন তাঁদের ড্রাইভার অখিলেশ। তিনতলায় সার্ভেন্টস কোয়ার্টারে ঘরে স্ত্রী ও তিন সন্তানকে নিয়ে থাকতেন বাড়ির পরিচারক গোলু। রোহিতের দাদা সিদ্ধার্থ থাকতেন একতলার একটি ঘরে। বাংলোর পিছন দিকের আর একটি ঘরে থাকতেন একজন পরিচারিকা।
ঘটনার রাতে রোহিত ছাড়াও দোতলায় ছিলেন অপূর্বা ও অখিলেশ। সিসিটিভি ফুটেজে গোলুকেও দোতলায় যেতে দেখা যায়। চালক ও পরিচারকের সাহায্যেই মুখে বালিশ চাপা দিয়ে অপূর্বা রোহিতকে খুন করেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। খুনের পর ৯০ মিনিটের মধ্যে সমস্ত প্রমাণও তিনি সরিয়ে ফেলেন বলে অভিযোগ। মুছে ফেলেন ফোনের কল রেকর্ডস এবং মেসেজ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy