ফের প্রশান্ত মহাসাগরে যুদ্ধের দামামা। রণহুঙ্কারে একে অপরকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিচ্ছে যুযুধান ড্রাগন ও সামুরাই-যোদ্ধারা। এর জেরে ১৩০ বছরের পুরনো শত্রুতার আগুনে নতুন করে ঘি পড়ল বলেই মনে করছেন বিশ্লেষকদের একাংশ। শেষ পর্যন্ত দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধলে তাতে জড়াতে পারে ‘সুপার পাওয়ার’ আমেরিকাও। সে ক্ষেত্রে ওই এলাকায় ফিরবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের স্মৃতি। পাশাপাশি, এর আঁচ যে ভারতের গায়েও লাগবে, তা বলাই বাহুল্য।
চলতি বছরের ৭ নভেম্বর সাবেক ফরমোজ়া তথা দ্বীপরাষ্ট্র তাইওয়ানকে নিয়ে বিবৃতি দেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী সানায়ে তাকাইচি। সংশ্লিষ্ট দেশটিকে চিন কব্জা করতে চাইলে টোকিয়ো যে চুপ করে বসে থাকবে না, তা স্পষ্ট করে দেন তিনি। প্রয়োজনে তাইওয়ানকে সামরিক সাহায্যের কথাও বলতে শোনা গিয়েছে তাঁকে। সামুরাই প্রধানমন্ত্রীর এ-হেন মন্তব্যের পরই পারদ চড়ায় বেজিং। উপকূলরক্ষী বাহিনীর রণতরী ঘিরে ফেলে জাপানের সেনকাকু দ্বীপ।