‘ঠান্ডা যুদ্ধ’-এর মহড়া হিসাবে ভিয়েতনামকে বেছে নিয়েছিল সোভিয়েত ইউনিয়ন আর আমেরিকা। আর সেই ভিয়েতনামের যুদ্ধেই প্রথম ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হয়েছিল ড্রোন। কাজ ছিল, আকাশে উড়তে উড়তে ভিয়েতনামের যোদ্ধাদের খবর সংগ্রহ। সমরসজ্জা ও কৌশল যত আধুনিক হয়েছে ততই উন্নত হয়েছে ড্রোন। আধুনিক যুদ্ধকৌশলের রূপরেখাই পাল্টে দিয়েছে ড্রোনের ব্যবহার।
এ যাবৎ ইউরোপের বিভিন্ন দেশ, আমেরিকা, রাশিয়া, ইউক্রেন, চিন, ইজ়রায়েল, ইরান, ভারত ও পাকিস্তান-সহ পঞ্চাশটিরও বেশি দেশ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে ড্রোন ব্যবহার করেছে। ড্রোন সাধারণত দু’ধরনের। একটি ‘আনম্যানড এয়ার ভেহিকল’ বা ইউএভি। এগুলি আকারে বড়। আর অন্যটি ‘মাইক্রো এয়ার ভেহিকল’ বা এমএভি। এগুলি আকারে ছোট। আধুনিক লড়াইয়ে ‘গেম চেঞ্জার’-এর ভূমিকা নিচ্ছে মানববিহীন এই উড়ুক্কু যান।