‘অপারেশন সিঁদুর’-এ মার খেয়ে এ বার ভারতের বিরুদ্ধে অন্যরকম ষড়যন্ত্রের জাল বুনছেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির। নৌশক্তিতে নয়াদিল্লির ধারেকাছে নেই ইসলামাবাদ। আর তাই বালোচিস্তানের গ্বদর এবং পাসনি বন্দরকে দুই মহাশক্তির হাতে তুলে দিতে মরিয়ে হয়ে উঠেছেন তিনি। সে ক্ষেত্রে বিপদ বাড়বে ভারতের। সে ক্ষেত্রে ভারতের পাল্টা জবাব হতে পারে বিমানবাহী রণতরী আইএনএস বিক্রান্ত, বলছেন বিশ্লেষকেরা।
প্রতিরক্ষা বিশ্লেষকদের দাবি, পাক ফৌজের সবচেয়ে বড় আতঙ্কের জায়গা হল ভারতীয় নৌবাহিনী। নয়াদিল্লির সবুজ সঙ্কেত পেলে করাচি বন্দরকে উড়িয়ে দেওয়ার সক্ষমতা যে তাদের রয়েছে, সেটা ভালই জানেন রাওয়ালপিন্ডির ফৌজি জেনারেলরা। সে ক্ষেত্রে ভেঙে পড়বে ইসলামাবাদের অর্থনীতি। কারণ, করাচিকে পশ্চিমের প্রতিবেশী দেশটির ‘লাইফলাইন’ বললে অত্যুক্তি করা হবে না। ওই বন্দর ঘুরেই পাকিস্তানে ঢোকে পশ্চিম এশিয়ার আরব মুলুকগুলির সরবরাহ করা অপরিশোধিত খনিজ তেল।