
ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনায় গুজরাতের অহমদাবাদে মৃত্যু মিছিল! মাটি ছাড়ার ২-৩ মিনিটের মধ্যেই বিমানবন্দর সংলগ্ন চিকিৎসকদের হস্টেলে ভেঙে পড়ল যাত্রিবাহী উড়োজাহাজ। যান্ত্রিক ত্রুটির কারণেই কি এই বিপত্তি? না কি অভিশপ্ত বিমানটির নির্মাণকারী সংস্থার অতিরিক্ত মুনাফার লোভে প্রাণ গেল হতভাগ্য যাত্রীদের? দুর্ঘটনার পর এই সমস্ত প্রশ্নের জবাব খুঁজছেন তদন্তকারীরা। অন্য দিকে এই ইস্যুতে বিস্ফোরক দাবি করেছেন বিমান নির্মাণকারী সংস্থার সাবেক দুই কর্মী।

‘৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার’ শ্রেণির অহমদাবাদের অভিশপ্ত বিমানটির নির্মাণকারী সংস্থা হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িং। উড়োজাহাজটির লন্ডনের গ্যাটউইক বিমানবন্দরে যাওয়ার কথা ছিল। এই প্রথম বড় দুর্ঘটনার কবলে পড়লেও অতীতে ‘প্রযুক্তিগত ত্রুটি’র কারণে বেশ কয়েক বার খবরের শিরোনামে এসেছে বোয়িংয়ের এই মডেল। গত বছর মার্কিন সংস্থাটির সাবেক ইঞ্জিনিয়ার স্যাম সালেফোর অভিযোগ করেন যে, দ্রুত বাণিজ্যিক উৎপাদনের জন্য ‘ড্রিমলাইনার’ তৈরির ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সতর্কতা বজায় রাখা হয়নি।