স্বামী, দুই পুত্র নিয়ে সংসার ছিল তরুণীর। কিন্তু স্বামীর প্রতি আর টান অনুভব করছিলেন না তিনি। ধীরে ধীরে সমাজমাধ্যমে অন্য পুরুষের সঙ্গে কথা বলা শুরু করেছিলেন। অজান্তেই ভালবাসার মুখোশ পরা প্রবঞ্চকের ফাঁদে পড়ে গিয়েছিলেন তরুণী। বাধ্য হয়ে স্বামীকে পরকীয়ার কথা জানিয়েছিলেন তরুণী। সত্য স্বীকার করার পর বেশি দিন বাঁচেননি। দু’বছরের মধ্যে মারণরোগের কামড়ে জীবন ফুরিয়ে যায় তাঁর।