প্রতিবেদন: সুদীপ্তা ও প্রচেতা, চিত্রগ্রহণ: প্রিয়ঙ্কর, সম্পাদনা: সৈকত
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা সায়ন কর্মকারের খবর দেখিয়েছিল আনন্দবাজার অনলাইন। উপাচার্য না থাকায় পাশের শংসাপত্র পাচ্ছিলেন না সায়ন। শংসাপত্র দেখাতে পারেননি বলে আটকে গিয়েছে ডিআরডিও-র চাকরিতে যোগদান। হন্যে হয়ে রাজ্যপালের সাক্ষাতের চেষ্টা করেও বিফল হয়েছিল সায়ন। মঙ্গলবার আনন্দবাজার অনলাইন তাঁর যোগাযোগ করিয়ে দেয় রাজভবনের সঙ্গে। তার পরেই নড়েচড়ে বসে রাজভবন। বৃহস্পতিবার রাতেই রাজভবন থেকে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তিকালীন উপাচার্যের নাম ঘোষণা করা হয়। শুধু তাই নয়, আরও এক সিদ্ধান্তের কথা জানায় রাজভবন। যে সব বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনও পর্যন্ত কোনও অন্তর্বর্তিকালীন উপাচার্য নেই, সেখানে পড়ুয়াদের স্বার্থে উপাচার্যের কিছু দায়িত্ব সামলাবেন স্বয়ং আচার্য তথা রাজ্যপালই। আচার্য আদৌ পারেন উপাচার্যের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে? ইতিমধ্যেই বিতর্ক শুরু হয়েছে শিক্ষামহলে। কী বলছেন রাজ্যপাল? রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুরও বা কী বক্তব্য এ ব্যাপারে?
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy