ষাটের দশকে পশ্চিমবঙ্গের খাদ্য আন্দোলন দিয়ে ছাত্র রাজনীতিতে পা পড়েছিল সুকান্ত ভট্টাচার্যের ভাইপোর। বামপন্থী রাজনীতিতে নজর কাড়েন তখনই। সামান্য সিনিয়র বিমান বসু, শ্যামল চক্রবর্তী, দীনেশ মজুমদার, সুভাষ চক্রবর্তীরা বুদ্ধদেবকে যুব সংগঠনের দায়িত্বে আনার চেষ্টা করেন। ধীরে ধীরে নজরে পড়েন প্রমোদ দাশগুপ্তের। আমৃত্যু প্রমোদ দাশগুপ্তকেই গুরু মেনেছেন বুদ্ধ। সেই সময়েই আলিমুদ্দিন স্ট্রিটে পা রাখেন বুদ্ধদেব। পাঁচ দশকের জীবনে বহু চরাই উৎরাইয়ের সাক্ষী থেকেছে এই আলিমুদ্দিন। রাজনৈতিক রণকৌশল ঠিক করেছেন এই বাড়িতে বসেই। পাশে থেকেছেন বিমান বসু, অনিল বিশ্বাসেরা। বুদ্ধদেব ছিলেন পশ্চিমবঙ্গে সিপিএমের দ্বিতীয় প্রজন্মের নেতা। জ্যোতি বসুর পর দলের তরফে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীত্বের ব্যাটন তুলে দেওয়া হয় তাঁর হাতে। সেই সিদ্ধান্তের সাক্ষীও মুজফ্ফর আহমেদ ভবনের চার দেওয়াল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy