দুবরাজপুরের শতাব্দী প্রাচীন শ্মশানকালীর বিসর্জন হলো একাদশীর দুপুরে। এই বিসর্জন দেখতে আশেপাশের গ্ৰাম থেকে প্রায় দশ থেকে পনেরো হাজার মানুষের ভিড় হয়।কথিত একসময় ঝাঁটা দেখিয়ে, গালিগালাজ করে মন্দির থেকে শ্মশানকালীকে বের করা হত। এখনো শ্মশানকালীকে শেকল বেঁধে বেদি থেকে নামানো হয় এবং বিসর্জন দেওয়া হয়। প্রথা অনুযায়ী দাসপাড়ার মানুষই বিসর্জনের দায়িত্বে থাকেন। শ্মশানকালীর বিসর্জন ঘিরে দাস পরিবারের আত্মীয় সমাগম হয়। কালীর মূর্তি গড়া থেকে শুরু করে সারাবছরের পুজো ও দেখাশোনার দায়িত্ব বৈষ্ণবদের আর বিসর্জনের দায়িত্ব দাস পরিবারের। বিশালাকার কালীর মূর্তি মন্দিরের পিছনে রুজের পুকুরে বিসর্জন দেওয়া হয়। এত মানুষের জমায়েতে কোনওরকম অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে বিসর্জনকে ঘিরে ছিল পুলিশি প্রহরার ব্যবস্থা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy