প্রতিবেদন ও চিত্রগ্রহণ: প্রিয়ঙ্কর, সম্পাদনা: সুব্রত
গোকুল দাস। বাপ-ঠাকুরদার শিল্পকে আঁকড়ে ধরে ছিলেন ছোটবেলা থেকে। ঢাকের তালই সুযোগ করে দিয়েছে দেশবিদেশ ঘোরার। বিদেশে গিয়ে এক বাদ্যযন্ত্রের দোকানে দেখা পান এক মহিলার, যিনি পাঁচ রকমের যন্ত্র বাজাচ্ছেন। গোকুলের মনে হল, মেয়েরা যদি প্লেন চালাতে পারে তাহলে বাদ্যযন্ত্রই বা হাতে তুলে নেবেন না কেন! ঢাকই বা বাদ যায় কেন? মছলন্দপুরে ফিরেই কোমর বেঁধে নামলেন গোকুল। ২০১০ সাল। আজ এত বছর বাদে প্রায় ৯০ জন মেয়ে গোকুলের মহিলা ঢাকির দলে। এটাও তো নারীর ক্ষমতায়ন, আত্মবিশ্বাসী গোকুল। এত বছরের পরিশ্রম বৃথা যায়নি, ঢাককে বিশ্বদরবারে পৌঁছে দিয়েছেন গোকুল। রবিশংকরের সেতার বা তন্ময় বোসের তবলার সঙ্গে গোকুলের ঢাক সঙ্গত করেছে। ঢাক আর ঢাকির মর্যাদা বেড়েছে— এতেই গোকুল ঢাকির সন্তুষ্টি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy