প্রতিবেদন: প্রচেতা, সম্পাদনা: বিজন
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে রাজ্যের সঙ্গে রাজভবনের যে মতানৈক্য তৈরি হয়েছে, তাতে সামগ্রিক ভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষতি হচ্ছে। ছাত্রছাত্রী এবং অধ্যাপকেরা এই জটিলতার কারণে ভুগছেন। অবিলম্বে এই সমস্যার সমাধান প্রয়োজন। রাজ্যের সঙ্গে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধান সম্ভব বলে মনে করছেন প্রাক্তন উপাচার্যদের একাংশ। প্রাক্তন উপাচার্য এবং শিক্ষাবিদেরা সোমবারের বৈঠকে জানান, রাজ্যের ৩১টি বিশ্ববিদ্যালয়ে এই মুহূর্তে কোনও স্থায়ী উপাচার্য নেই। রাজ্যপাল ১৩টি বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্তর্বর্তী উপাচার্য নিয়োগ করেছেন ঠিকই, তবে তাঁদের ক্ষমতা নিয়ে রাজ্যের সঙ্গে রাজভবনের বিরোধ জারি আছে। উপাচার্যের পদ খালি থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজে সমস্যা হচ্ছে। ভর্তি প্রক্রিয়া থেকে শুরু করে শিক্ষা পদ্ধতি, সবেতেই হোঁচট খেতে হচ্ছে কর্তৃপক্ষকে। মুখ্যমন্ত্রী আচার্য হলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অচলবস্থা কাটতে পারে বলে মনে করছেন তাঁদের একাংশ। অন্যদিকে কোনও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকেই আচার্য হিসাবে চান না বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সংগঠনগুলি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy