Advertisement
০২ মে ২০২৪
Inspirational story

বাবার মৃত্যুর পর মেয়েই ডোম, শ্রদ্ধাভরে বৈতরণী পার করেন ‘শ্মশান বন্ধু’ টুম্পা

গত আট বছরে প্রায় পাঁচ হাজারেরও বেশি মৃতদেহ সৎকার করেছেন তিনি। তাঁর দাবি, ভালবেসে ফেলেছেন এই কাজকে। তাই, শ্মশানই তাঁর ধ্যানজ্ঞান।

প্রতিবেদন: রিঙ্কি, চিত্রগ্রহণ ও সম্পাদনা: সুব্রত

আনন্দবাজার অনলাইন সংবাদদাতা
বারুইপুর শেষ আপডেট: ১০ নভেম্বর ২০২৩ ১৬:১৫
Share: Save:

চোখে স্বপ্ন ছিল অনেক। পড়াশোনা করে চাকরি করতে চেয়েছিলেন। মাধ্যমিকের পরে নার্সিং ট্রেনিং নিয়ে কাজও শুরু করেছিলেন বারুইপুরের টুম্পা। বাবা কাজ করতেন কল্যাণপুর শ্মশানে। হঠাৎ ছন্দপতন। ভাই তখন সবে সপ্তম শ্রেণি, বাবার মৃত্যুর পর সংসারের জোয়াল চাপল টুম্পার কাঁধে। ২১ বছরের মেয়ে নাম লেখালেন ডোমের চাকরিতে। আনন্দবাজার অনলাইনে টুম্পা দাসের গল্প।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE