স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, পূর্ণিমার কোটালের মধ্যে দুর্গাখালি এলাকার নদী বাঁধে গর্ত হয়েছে। তার পরেই বাঁধের ছিদ্র দিয়ে এলাকায় জল ঢুকতে শুরু করে। সেচ দফতরকে খবর দেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার দফতরের কয়েক জন কর্মী এসে গর্তের মুখে মাটিভর্তি বস্তা রেখে দেয়। স্থানীয়দের দাবি, তাঁরা শুক্রবার এসে স্থায়ী ব্যবস্থা করার কথা বললেও আসেননি। ক্রমে সেই গর্ত বড় হয়ে এলাকায় জল ঢুকছে। রামগঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের নবনির্বাচিত প্রধান প্রভাতকুমার সেনাপতি এলাকার মানুষকে আশ্বস্ত করলেও কাজ হয়নি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy