আপৎকালীন প্রস্তুতির মহড়ায় আচমকাই ব্ল্যাকআউট। পঞ্জাবের ফিরোজপুর ক্যান্টমেন্টে। রাত ৯টা থেকে সাড়ে ৯টা পর্যন্ত সব আলো নিভিয়ে চলে মহড়া। স্থানীয়দের বাড়ির বাইরে বেরোতে নিষেধ করা হয়। সেনা জানায়, এই মহড়া তাদের ‘রুটিন এক্সারসাইজ’। যে কোনও রকম আলো দেখলেই নিশানা করতে পারে শত্রু। তাই অন্ধকারে থাকার অনুশীলন। ১৯৭১ সালের যুদ্ধে আন্তর্জাতিক সীমান্ত লাগোয়া ফিরোজপুরে হামলা চালায় পাকিস্তান। সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি আটকাতেই ব্ল্যাকআউট ড্রিল। ২০০১ সালে সংসদ ভবনে হামলার পরেও মহড়া করে ভারতীয় সেনা।
ফিরোজপুর থেকে শুরু হলেও আগামী দিনে এই মহড়া চলবে দেশের একাধিক রাজ্যে, জেলায়, গ্রামে, শহরে। তবে এই মহড়া যুদ্ধকালীন পরিস্থিতির প্রস্তুতি মহড়া। সাইরেন বাজলে কী করতে হবে? ব্ল্যাকআউট হলে কী কী সতর্কতা নিতে হবে? আচমকা হামলায় আত্মরক্ষার উপায় কী হবে? তা নিয়ে অসামরিক মহড়া। নির্দেশিকায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক জানিয়েছে, ৭ মে রাজস্থান, গুজরাত, পঞ্জাব, জম্মু-কাশ্মীর, পশ্চিমবঙ্গ-সহ দেশের ২৪৪টি জেলায় মহড়া চালানো হবে। এ রাজ্যের ৩১টি জায়গায় মহড়া হবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তালিকায় নাম আছে বৃহত্তর কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, বর্ধমান, বীরভূম, কোচবিহার, দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি এবং দুই মেদিনীপুরের। উনিশশো একাত্তর সালের ভারত-পাক যুদ্ধের ৫০ বছর পর আরও একবার সাজো সাজো পরিস্থিতি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy