ইদানীং আমাদের জীবনটাই যেন চলছে সমাজমাধ্যমকে ঘিরে। ঘুম থেকে ওঠা থেকে রাতে ঘুমোতে যাওয়া পর্যন্ত, সব সময় আমাদের নজর থাকছে মুঠোফোনে বন্দি ওই সমাজমাধ্যমের পাতায়। কোনও এক জনের ভিডিয়ো দেখে সামান্য হাসি পেলেই চট করে একটা খারাপ মন্তব্য করে দিতে অনেকেই সময় নেন না। পর ক্ষণেই সেই বিষয় নিয়ে মিমও বানিয়ে ফেলেন কেউ কেউ। আপনার একটা খারাপ মন্তব্য দেখে হাজার হাজার লোক হাজার রকম তির্যক মন্তব্য শুরু করেন। তারকার কোনও কীর্তি দেখে হোক কিংবা সাধারণ মানুষের, ট্রোল করা কারও কারও কারও কাছে যেন স্বভাবে পরিণত হয়েছে। অনেকেই আছেন, যাঁরা অন্য নামে অ্যাকাউন্ট খোলেন কেবল মাত্র ট্রোল করার জন্য। কেউ ট্রোলারদের নিয়ে কোনও রকম খারাপ কথা বললে তাঁদের কষ্ট হয়। যাঁরা ট্রোল করেন, কেমন আছেন তাঁরা? ট্রোল করার প্রবণতা, ট্রোলারদের মানসিকতা, এবং সেই মানসিকতা বদলের প্রয়োজন আছে কি না, সেই সব নিয়ে আনন্দবাজার অনলাইনে আলোচনায় বসলেন মনোবিদ অনুত্তমা বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘কী করে বলব? সঙ্গে অনুত্তমা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এ সপ্তাহের বিষয় ছিল, ‘ট্রোল করি! কী করে বলব?’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy