গ্রামের কেউ মারা গেলে সৎকার হয় শ্মশানে। আর ছুটি হয়ে যায় বিদ্যালয়। দীর্ঘদিন ধরে এমনই ব্যবস্থা চলে আসছে গোঘাটের পাতুল-সাঁড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের। গ্রামের শ্মশান গ্রামেরই বিদ্যালয়ের পাশে, গ্রামের কেউ মারা গেলে তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হয় সেই শ্মশানে।ধোঁয়া আর পোড়া গন্ধে তখন টেকা দায়। অগত্যা পঠন পাঠন বন্ধ করে দিতে বাধ্য হন বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকারা। ছুটি হয়ে যায় বিদ্যালয়ে। এলাকাবাসীরা জানান, দীর্ঘদিন ধরেই এই একই ব্যবস্থা চলে আসছে এই বিদ্যালয়ে। গ্রামের কেউ মারা গেলে বিদ্যালয়ে খবর দেওয়া হয়, বিদ্যালয় ছুটি হলে মৃতদেহের শেষকৃত্যের কাজ শুরু হয়। দীর্ঘদিন ধরে এই অবস্থা চললেও কোনো সমাধান হয়নি। বিদ্যালয়ের শিক্ষক থেকে শুরু করে গ্রামবাসীরা চান শ্মশান অন্যত্র সরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করুক প্রশাসন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy