গ্লুকোজ: মানুষের রক্তে পাওয়া যায় এই সুগার। আর প্রসেসড ফুডে ব্যবহৃত সুগার পাওয়া যায় স্টার্চ থেকে।
মধু: মধুতে উচ্চমাত্রায় ফ্রুকটোজ রয়েছে। এক চা চামচ মধুতে ২২ ক্যালোরি শক্তি পাওয়া যায়, যেখানে এক চা চামচ চিনি থেকে পাওয়া যায় ১৬ ক্যালোরি।
ফ্রুক্টোজ: সব্জি এবং ফলমূলে ফ্রুক্টোজ থাকে। মানুষ যদি খুব বেশি পরিমাণে ফ্রুক্টোজ খেয়ে থাকেন তা হলে তা ফ্যাটে পরিণত হয়ে দেহে জমে থাকে।
কর্ন সিরাপ: ভুট্টা বীজ থেকে কর্ন সিরাপ তৈরি হয়। এতেও উচ্চমাত্রায় ফ্রুক্টোজ রয়েছে।
ডেক্সট্রোজ: গ্লুকোজের সঙ্গে খুব একটা তফাৎ নেই। মিষ্টি স্বাদের জন্য এই উপাদান প্রসেসড ফুডে ব্যবহার করা হয়।
সুক্রোজ: কেক, আইসক্রিম এবং অন্যান্য মিষ্টিজাতীয় খাবারে সুগারের বিকল্প হিসাবে এটি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু সুক্রোজও এক ধরণের সুগার।
মলটোজ: এমন খাবার যার নামের শুরু হচ্ছে মল্ট কিংবা মল্টেড দিয়ে (যেমন মল্টেড মিল্ক) তাহলে তাতে সুগারের বিকল্প হিসাবে মলটোজ ব্যবহার করা হয়েছে।