Advertisement

Associate Partner

Style Partner

Associate Partner

Weddings Partner

Food Partner

Mangalajodi Bird Sanctuary

পাখি সব করে রব! কোথায়? বেড়ানোর অন্য স্বাদ নিন

পুজোয় পরিকল্পনা করে ফেলুন। আগামী শীতে ঘেরা হোক মংলাজোরি। তারপর? যা দেখবেন, সারা জীবনেও ভুলবেন না।

অমিত হালদার
শেষ আপডেট: ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১৬:০৪
Share: Save:
০১ ১৪
আপনিও কি পাখি দেখতে ভালবাসেন?  এখন পুজো, আর ক’দিন পরেই শীতকাল। শীতের ছুটিতে কোথায় গেলে দেখতে পারবেন নানা ধরনের দেশ বিদেশের পাখি। জেনে নিন এখনই। আর আগে ভাগেই করে নিন ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা।

আপনিও কি পাখি দেখতে ভালবাসেন? এখন পুজো, আর ক’দিন পরেই শীতকাল। শীতের ছুটিতে কোথায় গেলে দেখতে পারবেন নানা ধরনের দেশ বিদেশের পাখি। জেনে নিন এখনই। আর আগে ভাগেই করে নিন ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা।

০২ ১৪
ওড়িশার মংলাজোরিতে সে’রকম এক জায়গা। কী কী পাখি দেখতে পাবেন সেখানে? রইল এই প্রতিবেদনে।

ওড়িশার মংলাজোরিতে সে’রকম এক জায়গা। কী কী পাখি দেখতে পাবেন সেখানে? রইল এই প্রতিবেদনে।

০৩ ১৪
পার্পেল হেরণ (লাল কাঁক): মংলাজোরিতে শীতকালে খুব দেখা যায় এই পাখি।  আরডিডি পরিবারভুক্ত বড় আকৃতির এই জলচর পাখির বাস জলাশয়ের আশেপাশে। স্থির শিকারী আচরণের জন্য পরিচিত এই পাখি সাধারণত মাছ,  ব্যাঙ,  কীট-পতঙ্গ, সরীসৃপ জাতীয় প্রাণী খাবার হিসেবে গ্রহণ করে। এদের গুটি গুটি পায়ে জলের মধ্যে শিকার ধরা দেখতে চাইলে আপনিও আসতে পারেন এখানে।

পার্পেল হেরণ (লাল কাঁক): মংলাজোরিতে শীতকালে খুব দেখা যায় এই পাখি। আরডিডি পরিবারভুক্ত বড় আকৃতির এই জলচর পাখির বাস জলাশয়ের আশেপাশে। স্থির শিকারী আচরণের জন্য পরিচিত এই পাখি সাধারণত মাছ, ব্যাঙ, কীট-পতঙ্গ, সরীসৃপ জাতীয় প্রাণী খাবার হিসেবে গ্রহণ করে। এদের গুটি গুটি পায়ে জলের মধ্যে শিকার ধরা দেখতে চাইলে আপনিও আসতে পারেন এখানে।

০৪ ১৪
ব্ল্যাক হেডেড আইবিস (কালোমাথা কাস্তেচরা): মংলাজোরিতে শীতকালের অতিথি এই পাখির গলা কালো এবং সাদা রঙের বড়  শরীর। এই পাখিটির মাথা,  গলা ও ঘাড় পুরোপুরি পালকহীন ও সম্পূর্ণ কালো। বাকি দেহ পুরো সাদা। এর ঠোঁট কালো,  লম্বা আর নীচের দিকে কাস্তের মতো বাঁকা। ঘাড়ের গোড়ায় ঝুলে থাকে কিছু পালক। এদের খাদ্য তালিকায় রয়েছে মাছ,  ব্যাঙ,  শামুক-গুগলি,  সাপ ইত্যাদি ।

ব্ল্যাক হেডেড আইবিস (কালোমাথা কাস্তেচরা): মংলাজোরিতে শীতকালের অতিথি এই পাখির গলা কালো এবং সাদা রঙের বড় শরীর। এই পাখিটির মাথা, গলা ও ঘাড় পুরোপুরি পালকহীন ও সম্পূর্ণ কালো। বাকি দেহ পুরো সাদা। এর ঠোঁট কালো, লম্বা আর নীচের দিকে কাস্তের মতো বাঁকা। ঘাড়ের গোড়ায় ঝুলে থাকে কিছু পালক। এদের খাদ্য তালিকায় রয়েছে মাছ, ব্যাঙ, শামুক-গুগলি, সাপ ইত্যাদি ।

০৫ ১৪
গ্লসি আইবিস(খয়রা কাস্তেচরা): উত্তর-দক্ষিণ-মধ্য আমেরিকা,  দক্ষিণ ইউরোপ,  আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া ও এশিয়া বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মংলাজোরিতে আসা এই পাখি দিন কয়েকের অতিথি। গাঢ় বাদামি মাথা,  মুখ কালো। ঘাড় থেকে পিঠের মাঝ বরাবর লালচে-খয়েরি। চকচকে বেগুনি-সবুজ ডানা ও লেজ থেকে থেকে উজ্জ্বল আভা বের হয় প্রতিনিয়ত। হলদে-বাদামি ঠোঁটটি নিচের দিকে কাস্তের মতো বাঁকানো। লম্বা পা লালচে-বাদামি। চোখের দুই পাশে দুটি তির্যক টান ঠোঁটের গোড়ায় মিলিত হয়েছে।

গ্লসি আইবিস(খয়রা কাস্তেচরা): উত্তর-দক্ষিণ-মধ্য আমেরিকা, দক্ষিণ ইউরোপ, আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া ও এশিয়া বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মংলাজোরিতে আসা এই পাখি দিন কয়েকের অতিথি। গাঢ় বাদামি মাথা, মুখ কালো। ঘাড় থেকে পিঠের মাঝ বরাবর লালচে-খয়েরি। চকচকে বেগুনি-সবুজ ডানা ও লেজ থেকে থেকে উজ্জ্বল আভা বের হয় প্রতিনিয়ত। হলদে-বাদামি ঠোঁটটি নিচের দিকে কাস্তের মতো বাঁকানো। লম্বা পা লালচে-বাদামি। চোখের দুই পাশে দুটি তির্যক টান ঠোঁটের গোড়ায় মিলিত হয়েছে।

০৬ ১৪
ব্ল্যাক টেইলড গডউইট (কালা লেজ জৌরালি): এই পাখি অস্ট্রেলিয়া,  নিউজিল্যান্ড,  পশ্চিম ইউরোপ এবং পশ্চিম আফ্রিকার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পরিযায়ী হয়ে মংলাজোরিতে আসে।  ঠোঁটের গোড়া লালচে,  ডগা কালচে। মাথা,  ঘাড়,  বুক লালচে-বাদামি। পিঠ কালচে-বাদামি ফোঁটাযুক্ত। ডানার ওপরে রয়েছে সাদা মোটা ডোরা, যা উড়লে নজরে পড়ে।

ব্ল্যাক টেইলড গডউইট (কালা লেজ জৌরালি): এই পাখি অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, পশ্চিম ইউরোপ এবং পশ্চিম আফ্রিকার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পরিযায়ী হয়ে মংলাজোরিতে আসে। ঠোঁটের গোড়া লালচে, ডগা কালচে। মাথা, ঘাড়, বুক লালচে-বাদামি। পিঠ কালচে-বাদামি ফোঁটাযুক্ত। ডানার ওপরে রয়েছে সাদা মোটা ডোরা, যা উড়লে নজরে পড়ে।

০৭ ১৪
রাডি শেলডাক (চখাচখী):  মংলাজোরি সহ বিভিন্ন জলা ভূমিতে শীত কালে এদেরকে দেখা যায়। সুদুর তিব্বত থেকে আসে শীতের অতিথি হয়ে। এদের খাদ্য শামুক কাঁকড়া মাছ ও জলজ উদ্ভিদ। জোড়ায় জোড়ায় থাকলেও শীতকালে ঝাঁক বেঁধেই চলে। এরা প্রধানত নিশাচর। তবে ভোরবেলা ও সন্ধ্যাবেলা সক্রিয় থাকে বেশি।

রাডি শেলডাক (চখাচখী): মংলাজোরি সহ বিভিন্ন জলা ভূমিতে শীত কালে এদেরকে দেখা যায়। সুদুর তিব্বত থেকে আসে শীতের অতিথি হয়ে। এদের খাদ্য শামুক কাঁকড়া মাছ ও জলজ উদ্ভিদ। জোড়ায় জোড়ায় থাকলেও শীতকালে ঝাঁক বেঁধেই চলে। এরা প্রধানত নিশাচর। তবে ভোরবেলা ও সন্ধ্যাবেলা সক্রিয় থাকে বেশি।

০৮ ১৪
গ্রে হেডেড সোয়ামফেন (বেগুনি কালেম): এই পাখিগুলির মাথা ফিকে,  ডানা সবুজ দীপ্তিময়। এছাড়া দেহের সর্বত্র রঙ নীলচে বেগুনি। ঠোঁটের গোড়া থেকে পেছন পর্যন্ত লাল বর্ম বা মুকুট রয়েছে।ঠোঁট টকটকে লাল, ঠোঁটের আগা ফিকে। মুখ,  ঘাড়ের উপরিভাগ ও বুকে ধূসর আমেজ থাকে। মুক্ত অবস্থায় এরা দলবদ্ধভাবে ঘোরাফেরা করে। আবার একাকী বা জোড়ায় জোড়ায়ও ঘোরাফেরা করে। ভ

গ্রে হেডেড সোয়ামফেন (বেগুনি কালেম): এই পাখিগুলির মাথা ফিকে, ডানা সবুজ দীপ্তিময়। এছাড়া দেহের সর্বত্র রঙ নীলচে বেগুনি। ঠোঁটের গোড়া থেকে পেছন পর্যন্ত লাল বর্ম বা মুকুট রয়েছে।ঠোঁট টকটকে লাল, ঠোঁটের আগা ফিকে। মুখ, ঘাড়ের উপরিভাগ ও বুকে ধূসর আমেজ থাকে। মুক্ত অবস্থায় এরা দলবদ্ধভাবে ঘোরাফেরা করে। আবার একাকী বা জোড়ায় জোড়ায়ও ঘোরাফেরা করে। ভ

০৯ ১৪
নর্দান পিন্টেল (উত্তুরে ল্যাঞ্জাহাঁস): ইউরোপ, আমেরিকা বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পরিযায়ী হয়ে মংলাজোরিতে আসা এই পাখি কিন্তু আদতে বড় আকারের হাঁস। লেজের মাঝের পালক সরু ও লম্বা আলপিনের মতো,  যা পুরুষ পাখিকে মেয়ে পাখি থেকে আলাদা করেছে। এরা তীরে হেঁটে,  অগভীর জলে সাঁতার কেটে অথবা জলে মাথা ডুবিয়ে খাবার খোঁজে। জলজ উদ্ভিদ,  লতাপাতা,  শামুক ইত্যাদি এদের খাদ্য।

নর্দান পিন্টেল (উত্তুরে ল্যাঞ্জাহাঁস): ইউরোপ, আমেরিকা বিভিন্ন অঞ্চল থেকে পরিযায়ী হয়ে মংলাজোরিতে আসা এই পাখি কিন্তু আদতে বড় আকারের হাঁস। লেজের মাঝের পালক সরু ও লম্বা আলপিনের মতো, যা পুরুষ পাখিকে মেয়ে পাখি থেকে আলাদা করেছে। এরা তীরে হেঁটে, অগভীর জলে সাঁতার কেটে অথবা জলে মাথা ডুবিয়ে খাবার খোঁজে। জলজ উদ্ভিদ, লতাপাতা, শামুক ইত্যাদি এদের খাদ্য।

১০ ১৪
রাডি ব্রেস্টেড ক্র্যাক (লালবুক গুরগুরি):  অতি সাবধানি,  চতুর,  ভীতু ও অতি চঞ্চল এক পাখি। এদের মূল খাবার হল কুচো চিংড়ি,  জল-কাদা-শেওলা এবং পচা জলজ পাতার স্তূপে জন্ম নেওয়া ল্যাদা পোকা ও নলনাটা বনের ভেতরের ডানা ওয়ালা এক ধরনের ছোট পোকা। মশাও অতি প্রিয় খাদ্য এদের। প্রধানত ভারত,  চীন,  জাপান প্রভৃতি দেশে দেখতে পাওয়া যায়।

রাডি ব্রেস্টেড ক্র্যাক (লালবুক গুরগুরি): অতি সাবধানি, চতুর, ভীতু ও অতি চঞ্চল এক পাখি। এদের মূল খাবার হল কুচো চিংড়ি, জল-কাদা-শেওলা এবং পচা জলজ পাতার স্তূপে জন্ম নেওয়া ল্যাদা পোকা ও নলনাটা বনের ভেতরের ডানা ওয়ালা এক ধরনের ছোট পোকা। মশাও অতি প্রিয় খাদ্য এদের। প্রধানত ভারত, চীন, জাপান প্রভৃতি দেশে দেখতে পাওয়া যায়।

১১ ১৪
গ্রে হেরণ (ধূসর বক): সাধারণত বিল,  নদী-খাল,  পুকুর, জলাশয়,  বিচ্ছিন্ন ঝাঁকে আহারের সন্ধানে ঘুরে বেড়ায় এই পাখি। এরা একাকী বা ছোটা দলে ঘুরে বেরায়। এরা স্বভাবে শান্ত থাকায় অন্য সব প্রজাতির বকের সঙ্গে সহজেই মিশতে পারে। মাথা, ঘাড় ও বুক সাদা। মাথার চূড়া কালোডোরা যুক্ত। মাথার তালু ফুঁড়ে বেরিয়েছে কালো পালকের লম্বা ঝুঁটি।

গ্রে হেরণ (ধূসর বক): সাধারণত বিল, নদী-খাল, পুকুর, জলাশয়, বিচ্ছিন্ন ঝাঁকে আহারের সন্ধানে ঘুরে বেড়ায় এই পাখি। এরা একাকী বা ছোটা দলে ঘুরে বেরায়। এরা স্বভাবে শান্ত থাকায় অন্য সব প্রজাতির বকের সঙ্গে সহজেই মিশতে পারে। মাথা, ঘাড় ও বুক সাদা। মাথার চূড়া কালোডোরা যুক্ত। মাথার তালু ফুঁড়ে বেরিয়েছে কালো পালকের লম্বা ঝুঁটি।

১২ ১৪
নর্দান শোভেলার (উত্তুরে খুন্তেহাঁস): অগভীর মিষ্টিজলের হ্রদ, নদ-নদী এবং উপকূলের দ্বীপে বিচরণ করে। সাধারণত দলবদ্ধ ভাবে থাকতে পছন্দ করে। বিশেষ আকৃতির ঠোট দেখে খুব সহজে এদের শনাক্ত করা যায়। এদের প্রধান খাদ্য জলজ উদ্ভিদ। পাখিটি অ্যান্টার্কটিকা ছাড়া সারা বিশ্বের সব মহাদেশে দেখা যায়।

নর্দান শোভেলার (উত্তুরে খুন্তেহাঁস): অগভীর মিষ্টিজলের হ্রদ, নদ-নদী এবং উপকূলের দ্বীপে বিচরণ করে। সাধারণত দলবদ্ধ ভাবে থাকতে পছন্দ করে। বিশেষ আকৃতির ঠোট দেখে খুব সহজে এদের শনাক্ত করা যায়। এদের প্রধান খাদ্য জলজ উদ্ভিদ। পাখিটি অ্যান্টার্কটিকা ছাড়া সারা বিশ্বের সব মহাদেশে দেখা যায়।

১৩ ১৪
পাইড কিংফিশার (দাগযুক্ত মাছরাঙা): সাধারণত পুকুর, নদী বা ঝিলের ধারে বসে থাকে। এদের রঙ সাদা ও কালো, একটা লম্বা শক্ত চঞ্চু থাকে। শিকার করার সময় জলের উপরে গিয়ে একটি স্থির অবস্থানে উড়তে থাকে, তারপর হঠাৎ জলে ঝাঁপ দিয়ে মাছ শিকার করে। মাছ, ব্যাঙ, জলের পোকা খাদ্য হিসাবে গ্রহণ করে।

পাইড কিংফিশার (দাগযুক্ত মাছরাঙা): সাধারণত পুকুর, নদী বা ঝিলের ধারে বসে থাকে। এদের রঙ সাদা ও কালো, একটা লম্বা শক্ত চঞ্চু থাকে। শিকার করার সময় জলের উপরে গিয়ে একটি স্থির অবস্থানে উড়তে থাকে, তারপর হঠাৎ জলে ঝাঁপ দিয়ে মাছ শিকার করে। মাছ, ব্যাঙ, জলের পোকা খাদ্য হিসাবে গ্রহণ করে।

১৪ ১৪
ব্ল্যাক উইংড স্টিল্ট (লালঠেঙ্গি): এই পাখির পা জোড়া লাল বলেই নাম হয়েছে লালঠেঙ্গি। পাখিটার দিকে তাকালে এর লাল বর্ণের পা জোড়াই প্রথম নজর কাড়ে। স্বভাব চরিত্র শান্ত গোছের। জলাভূমি তাদের বিচরণ ও আবাসের প্রিয় স্থান। এ পাখি উপ-মহাদেশের স্থায়ী বাসিন্দা হলেও এলাকায় শীতকাল ছাড়া দেখা যায় না। হাঁটু পরিমাণ পানিতে দাঁড়িয়ে জলজ পোকামাকড়,  কেঁচো,  ছোট শামুক ইত্যাদি শিকার করে। এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

ব্ল্যাক উইংড স্টিল্ট (লালঠেঙ্গি): এই পাখির পা জোড়া লাল বলেই নাম হয়েছে লালঠেঙ্গি। পাখিটার দিকে তাকালে এর লাল বর্ণের পা জোড়াই প্রথম নজর কাড়ে। স্বভাব চরিত্র শান্ত গোছের। জলাভূমি তাদের বিচরণ ও আবাসের প্রিয় স্থান। এ পাখি উপ-মহাদেশের স্থায়ী বাসিন্দা হলেও এলাকায় শীতকাল ছাড়া দেখা যায় না। হাঁটু পরিমাণ পানিতে দাঁড়িয়ে জলজ পোকামাকড়, কেঁচো, ছোট শামুক ইত্যাদি শিকার করে। এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

ছবি: লেখক

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement

Share this article

CLOSE