Advertisement
E-Paper

১৩টি ব্যাঙ্কে ২৩ হাজার কোটি জোগাল কেন্দ্র

চার বছরে (২০১৯ সাল পর্যন্ত) ৭০ হাজার কোটি টাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ছিল। তারই অঙ্গ হিসেবে অনুৎপাদক সম্পদের চাপ ও নগদের অভাবে নাজেহাল ১৩টি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক-কে মঙ্গলবার ২২,৯১৫ কোটি টাকা জোগালো কেন্দ্র।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২০ জুলাই ২০১৬ ০৩:৫৩

চার বছরে (২০১৯ সাল পর্যন্ত) ৭০ হাজার কোটি টাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ছিল। তারই অঙ্গ হিসেবে অনুৎপাদক সম্পদের চাপ ও নগদের অভাবে নাজেহাল ১৩টি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক-কে মঙ্গলবার ২২,৯১৫ কোটি টাকা জোগালো কেন্দ্র। লক্ষ্য, দু’দশকের তলানিতে ঠেকা ব্যাঙ্ক-ঋণের জোগানকে টেনে তোলা এবং বাজার থেকে তাদের তহবিল জোগাড়ের সুযোগ বাড়ানো।

অর্থ মন্ত্রক জানিয়েছে, এই আর্থিক বছরে ব্যাঙ্কগুলিতে মূলধন সরবরাহের এটাই প্রথম কিস্তি। আগামী দিনে ঢালা হবে আরও পুঁজি। তবে তা নির্ভর করবে তাদের কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি, ধার ও জমার অঙ্ক বাড়ানো এবং খরচ কমানোর উপর। উল্লেখ্য, ব্যাঙ্ক সংস্কারে কেন্দ্রের সাত দফা কর্মসূচি ‘ইন্দ্রধনুষ’-এর আওতায় ছিল ৭০ হাজার কোটি মূলধন জোগানোর এই প্রতিশ্রুতি। এ বারের বাজেটে যার ২৫ হাজার কোটি বরাদ্দ করেন অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি। তারই ৯২% ঢালা হল এ দিন।

গত পাঁচ বছর ধরে বার্ষিক ঋণের পরিমাণ কোন ব্যাঙ্ক কতটা বাড়াতে পেরেছে তার বিচার করেই কার কতখানি মূলধন দরকার, তা স্থির করেছে কেন্দ্র। শর্ত হিসেবে যোগ হয়েছে, কোন ব্যাঙ্কের ধারের পরিমাণ কতটা বাড়ানোর ক্ষমতা রয়েছে, তা-ও। মঙ্গলবার এর জেরে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কগুলির শেয়ার দর ৫% উঠেওছে।

কেন্দ্রের এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়ে স্টেট ব্যাঙ্কের চেয়ারপার্সন অরুন্ধতী ভট্টাচার্যের দাবি, ‘‘মূলধনের সংস্থান সময়মতোই হয়েছে। আমাদের আশা, ঋণ দেওয়ার অঙ্ক বাড়াতে পারব। জোগাড় করতে পারব বাড়তি তহবিল। অনুৎপাদক সম্পদ কমিয়ে পরিষ্কার করা যাবে হিসাবের খাতাও।’’

Centre Bank Fund
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy