প্রতীকী ছবি।
চলতি অর্থবর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকে করোনার ধাক্কায় দেশের জিডিপি কমেছিল ২৩.৯%। পরিসংখ্যান বলেছিল, আরও বেশি পতনে বাধ দিয়েছিল কৃষি ক্ষেত্রে বৃদ্ধি। এই অবস্থায় আসন্ন বাজেটে কৃষিতে বাড়তি খরচ, চাষিদের জন্য উৎসাহ ভাতা, কৃষির খরচ কমানোর লক্ষ্যে গবেষণায় বরাদ্দ বাড়ানোর পক্ষে সওয়াল করেছেন বিশেষজ্ঞেরা।
কৃষিপণ্যের ব্যবসায় জড়িত সংস্থা ডিসিএম শ্রীরামের চেয়ারম্যান-সিনিয়র এমডি অজয় শ্রীরামের মতে, ভর্তুকি নয়, বিভিন্ন খাতে চাষিদের অ্যাকাউন্টে সরাসরি ভাতা দেওয়া যেতে পারে। সেই টাকা কী ভাবে খরচ হবে, তার স্বাধীনতা দেওয়া হোক তাঁদেরই। ঠিক পিএম-কিসানের মতো। তাঁর আরও বক্তব্য, ‘‘কৃষকদের হাতে বাড়তি রোজগার তুলে দেওয়ার ক্ষেত্রে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্প গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে। কমিয়েছে মধ্যসত্ত্ব-ভোগীদের হস্তক্ষেপ। তাই বাজেটে এই শিল্পকে সুদে ভর্তুকি বা কর কমিয়ে সুবিধা দেওয়া যেতে পারে।’’
উপদেষ্টা সংস্থা ডেলয়েট আবার জোর দিচ্ছে কৃষি গবেষণা ও উন্নয়নে খরচ বৃদ্ধিতে। তাদের মতে, ভোজ্য তেল আমদানি কমাতে দেশে তৈলবীজ উৎপাদন বাড়ানোয় জোর দিতে হবে। সে জন্য চাই গবেষণা। প্রাণিসম্পদের টিকাকরণেও জোর দিতে বলেছে তারা।
ভারত কৃষক সমাজের চেয়ারম্যান অজয়বীর জাখরের দাবি, খরচ কমাতে হবে ফল ও আনাজের পরিবহণে। তার জন্য প্রয়োজনে ভর্তুকি দিতে কিংবা কমাতে হতে পারে ডিজেলের কর। বরং কর বাড়ানো যেতে পারে শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারণ পণ্যের উপরে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy