—প্রতীকী চিত্র।
স্বাধীনতার শতবর্ষে আগামী ২০৪৭ সালের মধ্যে প্রত্যেক দেশবাসীকে বিমার আওতায় আনতে চায় কেন্দ্র। বিমা নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ আইআরডিএ-র চেয়ারম্যান দেবাশিস পণ্ডার পরামর্শ, সেই লক্ষ্য পূরণের জন্য সমাজ ও আর্থিক ক্ষেত্রের বদলের সঙ্গে খাপ খাইয়ে বিমা প্রকল্প তৈরি করতে হবে।
আর্থিক ঝুঁকি মেপে বিমা প্রকল্পের প্রিমিয়াম নির্ধারণের কাজ যাঁরা করেন তাঁদের বলা হয় অ্যাকচুয়ারি। সম্প্রতি এই অ্যাকচুয়ারিদের সংগঠন ইনস্টিটিউট অব অ্যাকচুয়ারিজ় অব ইন্ডিয়া আয়োজিত এক আন্তর্জাতিক স্তরের সম্মেলনে পণ্ডার বক্তব্য, সব শ্রেণির গ্রাহককে একই ধরনের বিমা প্রকল্প বিক্রির দিন শেষ। আর্থিক পরিস্থিতির বদল ও প্রযুক্তির উন্নতির ফলে গ্রাহকদের প্রয়োজন বদলেছে। বিমা প্রকল্প যাতে তাঁদের সেই সব উদ্দেশ্য পূরণ করতে পারে, তার দিকে সংস্থাগুলিকে নজর দিতে হবে। চাহিদার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে প্রকল্প তৈরির ব্যাপারে অ্যাকচুয়ারিদের বড় ভূমিকা রয়েছে বলে মনে করান তিনি।
পণ্ডা জানান, আগে যে ভাবে বিমা প্রকল্প তৈরি করা হত এখন তার বদল জরুরি। তার জন্য পর্যাপ্ত তথ্যও বিমা কর্তৃপক্ষের হাতের কাছে আছে। দেশের ৮৫ কোটি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। স্মার্ট ফোন ব্যবহার করেন ৭৫ কোটি। তার মাধ্যমে প্রতিনিয়ত তথ্য পান তাঁরা। নিজেদের অভিজ্ঞতা থেকে বিমা সংস্থাকে তথ্য দিতে রাজিও থাকেন। বিমা প্রকল্প তৈরিতে সেই সব তথ্যে জোর দেওয়ার পরামর্শ দেন আইআরডিএ কর্তা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy