প্রতীকী ছবি।
শেয়ার বাজার উঠলেও হতাশ করল টাকার পড়তি দাম। বৃহস্পতিবার সেনসেক্স ৫১৫.৩১ পয়েন্ট উঠে চার মাস পরে ফের ঢুকে পড়ল ৫৯ হাজারের ঘরে। নিফ্টি-ও ছুঁল ১৭,৬৫৯। ভারতের বাজারে এল ২২৯৮.০৮ কোটি টাকার বিদেশি লগ্নি। বুধবারও সংস্থাগুলি ১০৬১.৮৮ কোটি মূল্যের শেয়ার কিনেছিল। তবে দেশীয় লগ্নিকারী সংস্থাগুলি এ দিন ৭২৯.৫৬ কোটির শেয়ার বেচেছে।
বিপুল বিদেশি সংস্থার লগ্নি অবশ্য ডলারের সাপেক্ষে টাকার দরের পতন ঠেকাতে পারেনি। শেষে এক ডলার ৩৭ পয়সা বেড়ে হয়েছে ৭৯.৬২ টাকা।
কোটাক সিকিউরিটিজ়ের শেয়ার সংক্রান্ত গবেষণা (রিটেল) বিভাগের প্রধান শ্রীকান্ত চৌহানের দাবি, সূচকের উত্থানে ইন্ধন জুগিয়েছে আমেরিকায় জুলাইয়ের মূল্যবৃদ্ধি আশঙ্কার থেকে কম হওয়ায় শীর্ষ ব্যাঙ্ক ফেডারাল রিজ়ার্ভ পরের বৈঠকে আগ্রাসী ভাবে সুদ বাড়াবে না বলে আশা। এখনও বিশ্ব বাজারে অশোধিত তেলের দাম ব্যারেলে ১০০ ডলারের নীচে থাকা। যা পণ্যের দাম কমাতে সাহায্য করতে পারে। টানা ক’দিন বিদেশি লগ্নিকারী সংস্থাগুলির বিনিয়োগ।
মোতিলাল অসওয়াল ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেসের রিটেল রিসার্চ বিভাগের প্রধান সিদ্ধার্থ খেমকার মতে, বাজারের নজর এখন ভারতে মূল্যবৃদ্ধির দিকে। তা মাথা নামালে অর্থনীতিতে তার ফল ফলতে শুরু করবে অর্থবর্ষের দ্বিতীয়ার্ধে। অর্থনীতির হাল বুঝতে শিল্পবৃদ্ধি, মূল্যবৃদ্ধি, বাণিজ্যের পরিসংখ্যানের অপেক্ষায় রয়েছেন লগ্নিকারীরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy