E-Paper

দু’হাজারের নোট ফেরাতেই কমেছে নগদ বৃদ্ধির হার

শীর্ষ ব্যাঙ্কের তথ্য বলছে, দেশে রিজ়ার্ভ মানি বা মজুত নগদের পরিমাণ ৯ ফেব্রুয়ারির সপ্তাহে গত বছরের ১১.২% থেকে নেমে দাঁড়িয়েছে ৫.৮ শতাংশে। এর মধ্যে অবশ্য নগদ জমার অনুপাত বদলের প্রভাবও রয়েছে।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ০৮:৩৬
An image of money

—প্রতীকী চিত্র।

দেশে কমেছে বাজারে থাকা নোটের সংখ্যা বৃদ্ধির হার। রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্কের পরিসংখ্যান বলছে, গত ৯ ফেব্রুয়ারি শেষ হওয়া সপ্তাহে বাজারে থাকা নগদের অনুপাত দাঁড়িয়েছে ৩.৭ শতাংশে। যা গত বছরের এই সময়ে ছিল ৮.২%। মূলত ২০২৩ সালের ১৯ মে সকলকে কিছুটা অবাক করে আচমকা বাজার থেকে ২০০০ টাকার নোট তুলে নেওয়াই এর কারণ বলে মনে করা হচ্ছে। পাশাপাশি, জানুয়ারিতে বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলিতে আমানত দ্বিগুণ বৃদ্ধির পিছনেও এই সিদ্ধান্তই দায়ী বলে জানাচ্ছে আরবিআই।

শীর্ষ ব্যাঙ্কের তথ্য বলছে, দেশে রিজ়ার্ভ মানি বা মজুত নগদের পরিমাণ ৯ ফেব্রুয়ারির সপ্তাহে গত বছরের ১১.২% থেকে নেমে দাঁড়িয়েছে ৫.৮ শতাংশে। এর মধ্যে অবশ্য নগদ জমার অনুপাত বদলের প্রভাবও রয়েছে। উল্লেখ্য, রিজ়ার্ভ মানির মধ্যে থাকে বাজারে থাকা নগদ, আরবিআই-এর কাছে জমা থাকা ব্যাঙ্কের নগদ এবং শীর্ষ ব্যাঙ্কের অন্যান্য জমা। কারেন্সি ইন সার্কুলেশন ধরা হয় বাজারে থাকা সমস্ত নোট এবং কয়েনকে। তার মধ্যে আমজনতার কাছে যে নগদ থাকে, সেটা কারেন্সি উইথ দ্য পাবলিক।

২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর পুরনো ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট বাতিলের কথা ঘোষণার পরে ২০০০-এর নোট এনেছিল কেন্দ্র। দাবি ছিল, এতে কালো টাকা রোখা সহজ হবে। যত নোট
বাতিল হয়েছিল, তা বাজারে ফেরাতে সুবিধা হবে। ডিজিটাল লেনদেনে জোর দেওয়া যাবে। বিরোধী-সহ নানা মহলের দাবি কোনওটাই হয়নি। শেষ পর্যন্ত তা ছাপা বন্ধ করে শীর্ষ ব্যাঙ্ক ও গত বছর সেটি প্রত্যাহার করা হয়।

(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)

2000 Notes money Indian Econo financial growth

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy