মিষ্টিমুখ: নিজস্ব চিত্র
দু’বছর আগে মাধ্যমিকের মেধা তালিকায় মাহেশ শ্রীরামকৃষ্ণ আশ্রম উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র মায়াঙ্ক চট্টোপাধ্যায়ের স্থান ছিল ষষ্ঠ। উচ্চ মাধ্যমিকে ধারাবাহিকতা থাকবে কি না, চিন্তা ছিল তা নিয়ে। দেখা গেল সেখানেও সসম্মানে উত্তীর্ণ কোন্নগরের ছেলেটি। ওই স্কুল থেকেই উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়ে মায়াঙ্ক রাজ্যে দ্বিতীয় হয়েছেন। কোন্নগর সুইমিং পুলের পাশে একটি আবাসনের চারতলায় থাকেন মায়াঙ্ক। বাবা যদুনাথ চট্টোপাধ্যায় সিইএসসি-র ইঞ্জিনিয়ার। মা শুভ্রাদেবী গৃহবধূ। এ দিন পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর থেকেই চট্টোপাধ্যায় বাড়ির ফোনে অভিনন্দনের বন্যা বয়ে গিয়েছে। শুভ্রাদেবী বলেন, ‘‘মাধ্যমিকের পরে একটা দিনও এমন যায়নি যে, ছেলে পড়তে বসেনি। ভাল ফল করবে জানতাম, তবে এতটা ভাল হবে ভাবিনি। আমরা আপ্লুত।’’ উচ্চ মাধ্যমিকে প্রতি বিষয়ে এক জন করে গৃহশিক্ষক ছিল মায়াঙ্কের। বাড়িতে ১০-১২ ঘণ্টা পড়েছেন। তিনি চান ইঞ্জিনিয়ার হতে। ছেলে এ বার ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়বেন বলে যদুনাথবাবু জানান। অবসর সময়ে গান শোনা এবং টিভিতে চ্যানেল ঘুরিয়ে কখনও খবর, কখনও কার্টুন বা সিনেমা দেখতে ভালবাসেন মায়াঙ্ক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy