Advertisement
০৩ মে ২০২৪
Entertainment News

‘সন্তান দিতে পারব না, তাই অত্যাচার করত স্বামী’

ববি বলেছেন, ‘‘আমার স্বামী মদ্যপ অবস্থায় বাড়ি ফিরে আমাকে মারধর করে। এত মেরেছে যে বাঁ হাতটা নাড়তে পারছি না। হাঁটতেও পারছি না ঠিকমতো। কথা জড়িয়ে গিয়েছে। বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক নিয়ে আমাকে সন্দেহ করে। অনেক অত্যাচার করেছে আমার ওপর।’’

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ১৭:১৭
Share: Save:

বিয়ে করেছিলেন ববি ডার্লিং। কিন্তু সে বিয়ে সুখের হল না। স্বামী রামনায়েক শর্মার বিরুদ্ধে গার্হস্থ্য হিংসার অভিযোগ দায়ের করলেন ববি।

বম্বে টাইমসের খবর অনুযায়ী, ববি বলেছেন, ‘‘আমার স্বামী মদ্যপ অবস্থায় বাড়ি ফিরে আমাকে মারধর করে। এত মেরেছে যে বাঁ হাতটা নাড়তে পারছি না। হাঁটতেও পারছি না ঠিকমতো। কথা জড়িয়ে গিয়েছে। বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক নিয়ে আমাকে সন্দেহ করে। অনেক অত্যাচার করেছে আমার ওপর।’’

আরও পড়ুন, ছেলের জন্য রান্না করলেন সইফ!

বম্বে টাইমসের খবর অনুযায়ী, রামনায়েক ও তাঁর মায়ের বিরুদ্ধে পণ নেওয়ার অভিযোগ করেছেন ববি। তিনি জানিয়েছেন, তাঁর টাকাতেই ফ্ল্যাট, গাড়ি কিনেছেন রামনায়েক। এরপর তাঁর ওপর অত্যাচার করে তাঁকে খালি হাতে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন ববি। তাঁর কথায়, ‘‘আমি মিউচুয়াল ডিভোর্স করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু বাড়ি, গাড়ি ফেরত দেওয়ার শর্ত দিয়েছিলাম। আমার স্বামী তাতে রাজি হয়নি। বরং আমার পরিবারের সদস্যদের ক্ষতি করার হুমকি দিয়েছিল। আমি ওকে কোনওদিন সন্তান দিতে পারব না বলে আমাকে অপমান করত।’’

আরও পড়ুন, ইনি পাখি শর্মা! ববি ডার্লিং নন?

সেক্স চেঞ্জ করে পুরুষ থেকে মহিলা হওয়ার আগে ববি ডার্লিংয়ের নাম ছিল পঙ্কজ শর্মা। নতুন জীবনে তাঁর নাম হয় পাখি। ২০১৬-এ নিজের থেকে ১৫ বছরের ছোট রামনায়েককে বিয়ে করেন ববি। ভোপালের বাসিন্দা রামনায়েক পেশায় ব্যবসায়ী। বেশ কিছু বলি ফিল্মে অভিনয় করেছেন ববি। ‘বিগ বস’-এর মতো রিয়্যালিটি শো-এ অংশ নিয়ে লাইমলাইটে এসেছেন। এ বার প্রশ্নের মুখে পড়ল তাঁর বিবাহিত সম্পর্ক।

তখন সুখের সময়। ববি ও রামনায়েক।— ফাইল চিত্র।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE