ফুটফুটে মুখে প্রাণবন্ত হাসি। যে শিশুর ছবি দেখতে পাচ্ছেন, আজও তাঁর হাসি নিয়ে বিস্তর আলোচনা চলে। তিনি একসময়ের জনপ্রিয় সুন্দরী নায়িকা। দেখে বলুন তো কার কথা হচ্ছে?
২ / ১৩
সিমলার স্কুলে তাঁর পড়াশোনা। ইংরাজিতে স্নাতক। পরে ক্রিমিনাল সাইকোলজি নিয়েও পড়াশোনা করেছেন। পরে মডেলিংয়ে আসেন তিনি। বলিউড, তেলুগু, পঞ্জাবি এমনকি ইংরাজি ছবিতেও অভিনয় করেছেন।
Advertisement
Advertisement
৩ / ১৩
তাঁর প্রথম ছবি ‘দিল সে’, সে বছরই ববি দেওলের বিপরীতে ‘সোলজার’ ছবিতে অভিনয় করেন তিনি। তার পরই দর্শকদের নজরে আসেন।
৪ / ১৩
‘কল হো না হো’, ‘কোয়ি মিল গয়া’, ‘সালাম নমস্তে’, ‘কভি আলবিদা না কহেনা’-র মতো একাধিক হিট সিনেমা করেছেন তিনি। এ বার বুঝতে পারছেন নিশ্চয় কার কথা হচ্ছে?
১৯৭৫ সালে সিমলায় একটি রাজপুর পরিবারে জন্ম প্রীতির। মা নিলপ্রভা জিন্টার কোলের এই ছবিটা তাঁর জন্মের কয়েক মাস পরে তোলা।
৭ / ১৩
বাবা দুর্গানন্দ জিন্টা ভারতীয় সেনাবাহিনীতে কর্মরত ছিলেন। প্রীতি যখন মাত্র ১৩ বছরের তখন একটি গাড়ি দুর্ঘটনায় তাঁর বাবার মৃত্যু হয়। বাবার মৃত্যু ভীষণ ভাবে নাড়িয়ে দিয়েছিল প্রীতিকে।
৮ / ১৩
বাবার আদরের প্রীতি তারপর খুব তাড়াতাড়ি যেন বড় হয়ে যান। ওই গাড়ি দুর্ঘটনায় তাঁর মা-ও আহত হয়েছিলেন। দু’বছর শয্যাশয়ী ছিলেন। তাঁর দুই ভাই রয়েছেন। দীপঙ্কর এবং মনীশ।
৯ / ১৩
দুই ভাই দীপঙ্কর এবং মনীশের সঙ্গে দাঁড়িয়ে ছবিটি তুলেছেন তিনি। একটু ভাল করে লক্ষ্য করলেই মুখের মিল খুঁজে পাবেন। প্রীতির বড় ভাই দীপঙ্করও ভারতীয় সেনাবাহিনীর অফিসার আর মনীশ ক্যালিফোর্নিয়ায় রয়েছেন।
১০ / ১৩
ফিল্মের পাশাপাশি প্রীতি এইডস-এর বিরুদ্ধে সামাজিক সচেতনতা প্রচার করে থাকেন, মুম্বইকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার প্রচারও চালান তিনি। এছাড়াও তিনি আরও নানা সমাজসেবামূলক কাজের সঙ্গে যুক্ত।
১১ / ১৩
২০০৪ সালে তিনি একবার মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছিলেন। কলম্বোর একটি কনসার্টে বিস্ফোরণ ঘটে। সে সময় তিনি কনসার্টেই উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু তাঁর কোনও ক্ষতি হয়নি।
১২ / ১৩
তার আগে ২০০০ সালে ডন ছোটা শাকিলের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ থাকার কথা প্রকাশ্যে আসে। এই নিয়ে বিতর্কেও জড়িয়ে পড়েন তিনি।
১৩ / ১৩
২০১৬ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি জেন গুডএনাফের সঙ্গে তিনি বিয়ে হয় তাঁর। লস অ্যাঞ্জেলসে ব্যক্তিগত পরিসরে তাঁরা বিয়ে করেছিলেন।