Advertisement
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
Hollywood

সুপারহিরো কী ভাবে ওড়ে, লাইফ অব পাই-তে কী সত্যিই ছিল বাঘ? ফাঁস হল হলিউডি ফিল্মের রহস্য

হলিউড মানেই প্রযুক্তি আর আধুনিকতার মিশেল। কম্পিউটার জেনারেটেড ইমেজারি (সিজিআই) এবং গ্রিন স্ক্রিনের দৌলতেই কল্পনার ঘোড়ার লাগাম নেই আর, কখনও বা সুপারহিরো একের পর এক বিল্ডিং থেকে লাফ দিচ্ছেন

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ০৭ এপ্রিল ২০১৯ ১৪:০০
Share: Save:
০১ ১৫
হলিউড মানেই প্রযুক্তি আর আধুনিকতার মিশেল। কম্পিউটার জেনারেটেড ইমেজারি (সিজিআই) এবং গ্রিন স্ক্রিনের দৌলতেই কল্পনার ঘোড়ার লাগাম নেই আর, কখনও বা সুপারহিরো একের পর এক বিল্ডিং থেকে লাফ দিচ্ছেন, হাওয়ায় ভেসেই যুদ্ধ হচ্ছে, কখনও বা বাঘের গায়ে হাত বুলাচ্ছে কেউ, গডজিলার পায়ের নখের আচড়ে ভেঙে যাচ্ছে, একের পর এক গাড়ি, কিন্তু কীভাবে শুটিং হয় এগুলি?

হলিউড মানেই প্রযুক্তি আর আধুনিকতার মিশেল। কম্পিউটার জেনারেটেড ইমেজারি (সিজিআই) এবং গ্রিন স্ক্রিনের দৌলতেই কল্পনার ঘোড়ার লাগাম নেই আর, কখনও বা সুপারহিরো একের পর এক বিল্ডিং থেকে লাফ দিচ্ছেন, হাওয়ায় ভেসেই যুদ্ধ হচ্ছে, কখনও বা বাঘের গায়ে হাত বুলাচ্ছে কেউ, গডজিলার পায়ের নখের আচড়ে ভেঙে যাচ্ছে, একের পর এক গাড়ি, কিন্তু কীভাবে শুটিং হয় এগুলি?

০২ ১৫
ব্লু স্ক্রিন এফেক্টের কারণেই পটার সিরিজের ছবিগুলি হয়েছে আরও বেশি করে আকর্ষণীয়, কল্পনার দৌড়কে সহজে থামাতে দেয়নি এই প্রযুক্তি।

ব্লু স্ক্রিন এফেক্টের কারণেই পটার সিরিজের ছবিগুলি হয়েছে আরও বেশি করে আকর্ষণীয়, কল্পনার দৌড়কে সহজে থামাতে দেয়নি এই প্রযুক্তি।

০৩ ১৫
গেম অব থ্রোনসে এমিলিয়া ক্লার্ক ড্রাগন নয়, বরং সবুজ লাঠিতে বাঁধা কাপড়েই হাত বুলিয়েছে।

গেম অব থ্রোনসে এমিলিয়া ক্লার্ক ড্রাগন নয়, বরং সবুজ লাঠিতে বাঁধা কাপড়েই হাত বুলিয়েছে।

০৪ ১৫
‘লাইফ অব পাই’ ছবিতে বাঘ কোথায়? সবটাই কম্পিউটারের কারিকুরি।কিন্তু এই গ্রিন বা ব্লু স্ক্রিন এফেক্ট আসলে কী?

‘লাইফ অব পাই’ ছবিতে বাঘ কোথায়? সবটাই কম্পিউটারের কারিকুরি।কিন্তু এই গ্রিন বা ব্লু স্ক্রিন এফেক্ট আসলে কী?

০৫ ১৫
রিয়্যাল বাস্তব ব্যাকগ্রাউন্ডকে যখন ডিজিটাল ব্যাকগ্রাউন্ড দিয়ে বদলে দেওয়া হয়, একে বলা হয় গ্রিন স্ক্রিন এফেক্ট। পোস্ট প্রোডাকশনে দুটি ছবি বা ভিডিয়ো লেয়ারিং বা কম্পোসিটিং করে দেওয়া হয় কম্পিফটারের মাধ্যমে। একটা কালার হিউ বা ক্রোমা রেঞ্জকে ভিত্তি করেই এটা করা হয়। যেমন ‘স্পেস জ্যাম’ ছবিতে বাস্তবে মাইকেল ডর্ডনের চরিত্র আসলে কোনও কার্টুন চরিত্রের সঙ্গে অভিনয় করেননি।

রিয়্যাল বাস্তব ব্যাকগ্রাউন্ডকে যখন ডিজিটাল ব্যাকগ্রাউন্ড দিয়ে বদলে দেওয়া হয়, একে বলা হয় গ্রিন স্ক্রিন এফেক্ট। পোস্ট প্রোডাকশনে দুটি ছবি বা ভিডিয়ো লেয়ারিং বা কম্পোসিটিং করে দেওয়া হয় কম্পিফটারের মাধ্যমে। একটা কালার হিউ বা ক্রোমা রেঞ্জকে ভিত্তি করেই এটা করা হয়। যেমন ‘স্পেস জ্যাম’ ছবিতে বাস্তবে মাইকেল ডর্ডনের চরিত্র আসলে কোনও কার্টুন চরিত্রের সঙ্গে অভিনয় করেননি।

০৬ ১৫
টাইটানিকের বিখ্যাত দৃশ্য। জাহাজের কিনারায় এসে জ্যাক ও রোজ, লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিও ও কেট উইলসনেট চুমু খাবেন একে অপরকে। একটা ছোট্ট নৌকায় শুট হয়, সামনেই পরিচালক। ব্যাকগ্রাউন্ড সেই সবুজ রং।

টাইটানিকের বিখ্যাত দৃশ্য। জাহাজের কিনারায় এসে জ্যাক ও রোজ, লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিও ও কেট উইলসনেট চুমু খাবেন একে অপরকে। একটা ছোট্ট নৌকায় শুট হয়, সামনেই পরিচালক। ব্যাকগ্রাউন্ড সেই সবুজ রং।

০৭ ১৫
অ্যাভেঞ্জার্সে মার্ক রুফেলো অভিনয় করেন ব্রুস ব্যানারের চরিত্রে। সিজিআই স্যুট পরিয়ে শুটিং করা হয়।

অ্যাভেঞ্জার্সে মার্ক রুফেলো অভিনয় করেন ব্রুস ব্যানারের চরিত্রে। সিজিআই স্যুট পরিয়ে শুটিং করা হয়।

০৮ ১৫
‘পাইরেটস অব দ্য ক্যারিবিয়ান-ডেড ম্যানস চেস্ট’-এ ঘোস্ট ক্যাপ্টেন ডেভি জোনসের ভূমিকায় কাজ করেন বিল নাইয়ি। সম্পূর্ণ রূপে সিজিআই তেই কাজ হয়েছিল।

‘পাইরেটস অব দ্য ক্যারিবিয়ান-ডেড ম্যানস চেস্ট’-এ ঘোস্ট ক্যাপ্টেন ডেভি জোনসের ভূমিকায় কাজ করেন বিল নাইয়ি। সম্পূর্ণ রূপে সিজিআই তেই কাজ হয়েছিল।

০৯ ১৫
‘আই অ্যাম লেজেন্ড’ ছবিতে যখন রবার্টের উপর মিউটেশন হওয়া কুকুরটা হামলা করে, তাঁর নিজের কুকুর রক্ষা করে, কিন্তু সংক্রামিত হয়। কেঁদে ফেলে, আঁতকে ওঠে দর্শক। কিন্তু গ্রিন স্যুটই এই শুটকে বাস্তব করে তুলেছিল পর্দায়।

‘আই অ্যাম লেজেন্ড’ ছবিতে যখন রবার্টের উপর মিউটেশন হওয়া কুকুরটা হামলা করে, তাঁর নিজের কুকুর রক্ষা করে, কিন্তু সংক্রামিত হয়। কেঁদে ফেলে, আঁতকে ওঠে দর্শক। কিন্তু গ্রিন স্যুটই এই শুটকে বাস্তব করে তুলেছিল পর্দায়।

১০ ১৫
পোস্ট প্রোডাকশনে ‘ডার্ক নাইট রাইজেস’ ছবিতে সিজিআই ইন্ডিকেটর ছিল একহার্টের মুখে। অভিনয়ের সঙ্গে সিজিআইয়ের মিশেলে চমকে গিয়েছিলেন দর্শক। ট্রাকিং পয়েন্টও ব্যবহার করা হয়েছে।

পোস্ট প্রোডাকশনে ‘ডার্ক নাইট রাইজেস’ ছবিতে সিজিআই ইন্ডিকেটর ছিল একহার্টের মুখে। অভিনয়ের সঙ্গে সিজিআইয়ের মিশেলে চমকে গিয়েছিলেন দর্শক। ট্রাকিং পয়েন্টও ব্যবহার করা হয়েছে।

১১ ১৫
‘দ্য ম্যাট্রিক্স’ ছবিতে ব্যবহার হয়েছে এই প্রযুক্তিগুলি। হলিউড ইন্ডাস্ট্রির পাওযার হাউস মার্ভেল সিরিজের ছবিগুলি। বিস্ফোরণ, অ্যাকশন, স্টান্টে ভরপুর ছবিগুলিতেও গ্রিন স্ক্রিনের কেরামতি রয়েছে।

‘দ্য ম্যাট্রিক্স’ ছবিতে ব্যবহার হয়েছে এই প্রযুক্তিগুলি। হলিউড ইন্ডাস্ট্রির পাওযার হাউস মার্ভেল সিরিজের ছবিগুলি। বিস্ফোরণ, অ্যাকশন, স্টান্টে ভরপুর ছবিগুলিতেও গ্রিন স্ক্রিনের কেরামতি রয়েছে।

১২ ১৫
‘গডজিলা’ ছবিতে অভিনেতাদের সামনেও ছিল গ্রিন স্ক্রিনের উপস্থিতি। সিজিআই এফেক্ট গডজিলার হামলাকে করেছে আরও বেশি বাস্তব।

‘গডজিলা’ ছবিতে অভিনেতাদের সামনেও ছিল গ্রিন স্ক্রিনের উপস্থিতি। সিজিআই এফেক্ট গডজিলার হামলাকে করেছে আরও বেশি বাস্তব।

১৩ ১৫
‘কিল বিল’ কিংবা ‘ইনফিনিটি ওয়ার’-এর মতো ছবিতে, রাইজ অব দ্য প্ল্যানেট অব দ্য এপসে কীভাবে জীবন্ত করা হয়েছে। মোশন ক্যাপচার সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে এতে।

‘কিল বিল’ কিংবা ‘ইনফিনিটি ওয়ার’-এর মতো ছবিতে, রাইজ অব দ্য প্ল্যানেট অব দ্য এপসে কীভাবে জীবন্ত করা হয়েছে। মোশন ক্যাপচার সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে এতে।

১৪ ১৫
উলভেরিন রোবো কপের মতো নার্নিয়া ছবিতে, ‘উল্ফ অব ওয়াল স্ট্রিট’ ছবিতে একটি দৃশ্য এমনভাবেই শুট করা হয়েছিল।

উলভেরিন রোবো কপের মতো নার্নিয়া ছবিতে, ‘উল্ফ অব ওয়াল স্ট্রিট’ ছবিতে একটি দৃশ্য এমনভাবেই শুট করা হয়েছিল।

১৫ ১৫
আকাশে উড়ছিলেন সুপার ম্যান। ক্লার্ক কেন্টের পিছনেও ছিল সবুজ পর্দার উপস্থিতি। হাঙ্গার গেমস, ওয়াকিং ডেড, আয়রন ম্যানেও ব্যবহার হয়েছে একই প্রযুক্তি।

আকাশে উড়ছিলেন সুপার ম্যান। ক্লার্ক কেন্টের পিছনেও ছিল সবুজ পর্দার উপস্থিতি। হাঙ্গার গেমস, ওয়াকিং ডেড, আয়রন ম্যানেও ব্যবহার হয়েছে একই প্রযুক্তি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy