Advertisement
০৪ মে ২০২৪

সিরাজের চার উইকেটে প্লে-অফে সানরাইজার্স

নিজেদের শেষ লিগ ম্যাচ জিতে গত বারের চ্যাম্পিয়ন সানরাইজার্স হায়দরাবাদ চলে গেল প্লে-অফে। শনিবারের যে জয়ের পিছনে উঠে আসছে সানরাইজার্সের তারুণ্য এবং অভিজ্ঞতার মিশ্রণ। দুই তরুণ— বলে মহম্মদ সিরাজ এবং ব্যাটে বিজয় শঙ্কর।

উচ্ছ্বাস: গুজরাত লায়ন্সের বিরুদ্ধে ম্যাচে দলকে আইপিএলের প্লে-অফে তুলে ডেভিড ওয়ার্নার। ছবি: বিসিসিআই।

উচ্ছ্বাস: গুজরাত লায়ন্সের বিরুদ্ধে ম্যাচে দলকে আইপিএলের প্লে-অফে তুলে ডেভিড ওয়ার্নার। ছবি: বিসিসিআই।

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ১৪ মে ২০১৭ ০৪:৩৫
Share: Save:

নিজেদের শেষ লিগ ম্যাচ জিতে গত বারের চ্যাম্পিয়ন সানরাইজার্স হায়দরাবাদ চলে গেল প্লে-অফে। শনিবারের যে জয়ের পিছনে উঠে আসছে সানরাইজার্সের তারুণ্য এবং অভিজ্ঞতার মিশ্রণ। দুই তরুণ— বলে মহম্মদ সিরাজ এবং ব্যাটে বিজয় শঙ্কর। এঁদের সঙ্গে রয়েছে অধিনায়ক ডেভিড ওয়ার্নারের সংযমী ইনিংস। এই তিনের যোগফলে গুজরাত লায়ন্সকে আট উইকেটে হারিয়ে প্লে অফে গেল সানরাইজার্স।

প্রথমে ব্যাট করে দশ ওভারের মধ্যে একশো তুলে দেয় গুজরাত। তখন মনে হচ্ছিল, সানরাইজার্সের সামনে চ্যালেঞ্জটা কঠিন হবে। কিন্তু সিরাজ (৪-৩২) এবং রশিদ খান (৩-৩৪) গুজরাতকে আটকে রাখেন ১৫৪ রানে। ম্যাচের পরে ওয়ার্নার বলছিলেন, ‘‘আমরা প্লে-অফে উঠতে না পারলে সেটা একটা লজ্জার ব্যাপার হতো। একটা সময় ওরা যখন দ্রুত রান তুলছিল, চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু পর পর উইকেট তুলে আমরা ম্যাচে ফিরে আসি।’’

নিজেদের বোলারদের কৃতিত্ব দিয়ে ওয়ার্নার বলছেন, ‘‘আমাদের বোলাররা দারুণ বল করেছে। সিরাজ দুর্দান্ত ছিল। এ বারের আইপিএলে বোঝা গিয়েছে ভারতীয় বোলিংয়ের রিজার্ভ বেঞ্চ কতটা শক্তিশালী।’’ গুজরাতের ১৫৪ তাড়া করতে গিয়ে একটা সময় শুরুতেই শিখর ধবন এবং মোয়েস এনরিকের উইকেট হারায় সানরাইজার্স। সেখান থেকে ওয়ার্নারের (৫২ বলে অপরাজিত ৬৯) এবং বিজয়ের (৪৪ বলে অপরাজিত ৬৩) জুটি দলকে জিতিয়ে দেয়।

প্লে-অফে উঠলেও তাঁরা প্রথম দু’দলের মধ্যে থাকতে পারবেন কি না, এখনও জানতেন না ওয়ার্নার। তবে সে নিয়ে মাথা ঘামাতে চান না সানরাইজার্স অধিনায়ক। ওয়ার্নার বলছিলেন, ‘‘আমরা এক একটা ম্যাচ নিয়ে ভাবব। তবে প্লে-অফে ওঠা নিয়ে আমরা চাপে পড়ে গিয়েছিলাম। এ দিন দু’টো উইকেট পড়ে যাওয়ার পরে আমরা ঠিক করে নিয়েছিলাম, একটু দেখে খেলব। সেই স্ট্র্যাটেজিতেই খেলে জিতে যাই।’’

ম্যান অব দ্য ম্যাচ সিরাজ বলছিলেন, ‘‘এটা একটা খুব চাপের ম্যাচ ছিল। এই ম্যাচটায় ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার পাওয়ার তৃপ্তিই আলাদা। উইকেটটা একটু স্লো ছিল। তাই বলের গতি কমাতে হয়েছিল। ভুবি (ভুবনেশ্বর কুমার) ভাই আমাকে বলে দিয়েছিল, কী ভাবে বল করতে হবে। ওর পরামর্শে আমি দারুণ উপকৃত হয়েছি।’’

নক-আউট ফুটবল টুর্নামেন্ট: বারাসত ফুটবল লাভার্স অ্যাসোসিয়েশনের আয়োজনে নক-আউট ফুটবল টুর্নামেন্ট হবে ১৪-২১ মে বারাসত কলোনি মোড়ের সুভাষ ময়দানে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE