Advertisement
E-Paper

তৃতীয় চন্দ্রযানের সাফল্যে উদ্বুদ্ধ, চাঁদে জমি কিনে ‘মুক্তি’র পথ খুলে রাখলেন জম্মুর শিল্পপতি

রূপেশ চাঁদের ‘লেক অফ হ্যাপিনেস’ বা ‘আনন্দের হ্রদ’ নামক জায়গায় জমি কিনেছেন। যদিও সাধারণ ভাবে হ্রদ বলতে আমরা যা বুঝি, তেমন কোনও হ্রদ বা জলের অস্তিত্ব ওই স্থানে নেই।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১৪:৩৬
Jammu man buys land on Moon following Chandrayaan-3 success

রূপেশ ম্যাসন। গ্রাফিক: শৌভিক দেবনাথ।

তৃতীয় চন্দ্রযানের সাফল্যে উদ্বুদ্ধ হয়ে এ বার চাঁদে জমি কিনে ফেললেন জম্মুর শিল্পপতি তথা শিক্ষাবিদ রূপেশ ম্যাসন। এই সিদ্ধান্তের নেপথ্য কারণ হিসাবে তিনি জানিয়েছেন, পৃথিবীতে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে অতিষ্ঠ মানুষ নতুন আশ্রয় খুঁজে পেতে পারে চাঁদে। তা ছাড়া ভবিষ্যতে অনেক সম্ভাবনার পথও খুলে যেতে পারে। এই সব ভেবেই চাঁদে জমি কেনার সিদ্ধান্ত নেন ওই শিল্পপতি।

রূপেশ চাঁদের ‘লেক অফ হ্যাপিনেস’ বা ‘আনন্দের হ্রদ’ নামক জায়গায় জমি কিনেছেন। যদিও সাধারণ ভাবে হ্রদ বলতে আমরা যা বুঝি, তেমন কোনও হ্রদ বা জলের অস্তিত্ব ওই স্থানে নেই। আমেরিকার নিউ ইয়র্ক শহরের ‘লুনার রেজিস্ট্রি’-তে নাম নথিভুক্ত করে গত ২৫ অগস্ট চাঁদের ওই অংশের মালিকানা পেয়েছেন রূপেশ। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “চাঁদে কী আছে, এই কৌতূহল থেকেই প্রাথমিক ভাবে জমি কেনার সিদ্ধান্ত নিই।”

রূপেশ এ-ও জানিয়েছেন যে, ইতিমধ্যেই ৬৭৫ জন বিখ্যাত ব্যক্তি এবং আমেরিকার তিন জন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট চাঁদে জমি কিনেছেন। গত ২৩ অগস্ট সন্ধ্যা ৬টা ৪ মিনিটে চাঁদের দক্ষিণ মেরুর কাছে নেমেছিল চন্দ্রযান-৩-এর ল্যান্ডার। পরের দিন ভোরে ইসরো জানায়, ল্যান্ডারের পেট থেকে সফল ভাবে বেরিয়েছে রোভার প্রজ্ঞান। সেটি ঘুরে ঘুরে চাঁদের মাটিতে অনুসন্ধান চালাচ্ছে। ছ’চাকা বিশিষ্ট এই রোভারের গতি সেকেন্ডে এক সেন্টিমিটার মাত্র। ১৪ দিন অর্থাৎ এক চন্দ্রদিবস পর্যন্তই তার আয়ু। চাঁদে সূর্য ডুবে গেলে আর এই যন্ত্র কাজ করবে না।

Chandrayaan-3 Moon Land
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy