হরিয়ানার ডেপুটি ডিস্ট্রিক্ট এডুকেশন অফিসার সুধীর কালরার মতে, ‘‘কমল নিজে ফিজিক্সে পোস্টগ্র্যাজুয়েট। ফলে উঁচু ক্লাসের পড়ুয়াদের পড়ানোর যোগ্যতা আছে তাঁর। সরকারি নিয়মে নবম-দশম শ্রেণিতে পড়ানোর যোগ্যতা পোস্টগ্র্যাজুয়েট। এখানে অনেক স্কুলেই পরিকাঠামোর অভাব রয়েছে। সঙ্গে ঘাটতি রয়েছে প্রয়োজনীয় শিক্ষকেরও। তাই স্কুলের দরকারের কথা ভেবে ও মানবিকতার খাতিরেই ওঁর ক্লাস চালিয়ে নেওয়ায় আমাদের কোনও অভিযোগ নেই। তবে স্কুলটিতে যাতে আরও বেশি করে পোস্টগ্র্যাজুয়েট শিক্ষক নিয়োগ করা হয়, তার ব্যবস্থা চলছে।’’
কমলের মতো উচ্চশিক্ষিত ছেলেমেয়ের এমন গ্রুপ ডি বিভাগে চাকরির আবেদন রাজ্যের কর্মসংস্থানের অভাবকেই চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল বলে মত বিশেষজ্ঞদের। যদিও হরিয়ানার শিক্ষামন্ত্রী কনওয়ার পাল গুজ্জর এমনটা মানতে নারাজ। তাঁর মতে, উচ্চশিক্ষিতদের মাত্র ১০-১২ শতাংশই এমএ পদে চাকরি করেন ও তাঁরাও কিছু দিন কাজের পর উচ্চপদস্থ চাকরি পেয়ে যান।’’ কিন্তু কমল এখনও তেমন কোনও চাকরি পাননি বলেই তাঁর বিদ্যালয় সূত্রে জানা গিয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy