Advertisement
E-Paper

Sukesh Chandrasekhar: দেড় কোটি ঘুষ দিয়ে জেলে ‘রাজা’ চন্দ্রশেখর

আর্থিক অপরাধ দমন শাখার অভিযোগ, সুকেশের ব্যারাকের ক্যামেরাগুলি পর্দা ও মিনারেল ওয়াটারের বোতলের বাক্স দিয়ে পুরোপুরি আড়াল করা ছিল।

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ১১ জুলাই ২০২২ ০৭:৩২
ফাইল চিত্র।

ফাইল চিত্র।

প্রতারণার দায়ে জেলে গিয়েও তিনি নাকি আরামের পুরনো অভ্যাস ছাড়তে পারেননি। নিজের জন্য আলাদা ব্যারাক থেকে মোবাইল ফোন— নানা সুবিধা আদায় করে নিতে সুকেশ চন্দ্রশেখর দিল্লির রোহিণী জেলের কর্মী-অফিসারদের প্রতি মাসে প্রায় দেড় কোটি টাকা ঘুষ দিতেন বলে অভিযোগ। আজ দিল্লি পুলিশের আর্থিক অপরাধ দমন শাখা রোহিণী জেলের ৮১ জন কর্মী-অফিসারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা দায়ের করেছে। অভিযোগ, ওই দেড় কোটি টাকা এঁরাই পেতেন। বিনিময়ে রাজার হালে জেলে বসবাস এবং সেখান থেকে নিশ্চিন্তে নিজের সিন্ডিকেট চালিয়ে যেতেন সুকেশ।

আর্থিক অপরাধ দমন শাখার অভিযোগ, সুকেশের ব্যারাকের ক্যামেরাগুলি পর্দা ও মিনারেল ওয়াটারের বোতলের বাক্স দিয়ে পুরোপুরি আড়াল করা ছিল। এফআইআরে বলা হয়েছে, ‘‘মোবাইল ফোন বা আলাদা ব্যারাকের মতো সুবিধা অবাধে পেতে প্রতি মাসে দেড় কোটি টাকা খরচ করছিলেন সুকেশ। তথ্য-প্রমাণ খতিয়ে দেখে জানা গিয়েছে যে, ডিউটি নির্বিশেষে জেলের সব কর্মীকে এই টাকা ঘুষ হিসেবে দেওয়া হত, যাতে তাঁরা মুখ বন্ধ রাখেন।’’ বিষয়টি নিয়ে হইচই হওয়ার পরে জেলের দশটি সিসিটিভি ক্যামেরা পরীক্ষা করা হয়েছিল। জেলকর্মীদের ডিউটি রস্টার এবং ফোনের তথ্যও যাচাই করা হয়েছিল। তার পরেই জেলের কর্মীদের ভূমিকার বিষয়টি প্রকাশ্যে এসেছে। এর আগে ২০০ কোটি টাকা তোলাবাজিতে সুকেশকে সাহায্য করার অভিযোগে জেলের আট অফিসারকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। কিন্তু এখনও তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া শুরু করাযায়নি।

Sukesh Chandrasekhar Bribery
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy