Advertisement
E-Paper

কমে যাচ্ছে পরিযায়ী আমুর বাজের সংখ্যা

নাগাল্যান্ড সরকার ২০১৩ সালেই নাগা, ওখা ও পাংতি নামে তিনটি বাজের পিঠে চিপ লাগিয়ে ট্র্যাকিং শুরু করেছিল। রাজ্য সরকার, বিভিন্ন পশুপ্রেমী সংগঠনের উদ্যোগে ওখায় আমুর শিকারও বন্ধ হয়ে যায়।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭ ০৩:২৮

সংরক্ষণে উল্লেখযোগ্য সাফল্যের পরেও পরিযায়ী আমুর বাজের সংখ্যা কমছে। কেন এই হ্রাস, তা নিয়ে বিশদ গবেষণার জন্য নাগাল্যান্ডের পরে এ বার মণিপুর বন দফতরও আমুর ফ্যালকনের স্যাটেলাইট ট্র্যাকিং শুরু করতে চলেছে।

প্রতি বছর প্রায় ২২ হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে সাইবেরিয়া থেকে দক্ষিণ আফ্রিকা যায় এই পরিযায়ী পাখির দল। ফেরেও একই পথে। মাঝপথে নাগাল্যান্ডের ওখা, মণিপুরের তামেংলং, অসমের ডিমা হাসাও জেলায় বিশ্রাম নেয় তারা। নাগাল্যান্ড সরকার ২০১৩ সালেই নাগা, ওখা ও পাংতি নামে তিনটি বাজের পিঠে চিপ লাগিয়ে ট্র্যাকিং শুরু করেছিল। রাজ্য সরকার, বিভিন্ন পশুপ্রেমী সংগঠনের উদ্যোগে ওখায় আমুর শিকারও বন্ধ হয়ে যায়।

তা সত্ত্বেও মণিপুর বন দফতরের হিসেবে ২০১৫ সালে যেখানে লক্ষাধিক আমুর তামেংলংয়ে এসেছিল, সেখানে ২০১৬ সালে এসেছে মাত্র ৫০ হাজার। এ বছর অক্টোবর থেকে নভেম্বরে ৬০ হাজার আমুর সেখানে এসেছে। বন কর্তাদের সন্দেহ, পরিবেশ পরিবর্তন, বসতি বৃদ্ধি, অরণ্য ধ্বংসের ফলে আমুর বাজদের একাংশ এই এলাকা এড়িয়ে যাচ্ছে। একাংশ মনে করছে, এই এলাকায় আমুর শিকার বন্ধ হলেও অন্যত্র হয়তো শিকার চলছে অবাধে। ট্র্যাকিং করে সেই তথ্যও পাওয়া যাবে বলে তাঁরা আশাবাদী।

Bird Lightning bird
Advertisement

আরও পড়ুন:

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy