প্রতীকী ছবি।
প্রথমে গুয়াহাটিতে বিস্ফোরণ, তার পর অরুণাচলে বিধায়ক-সহ ১১ জনকে হত্যা। ধাক্কা খেল অসম-অরুণাচলে আফস্পা প্রত্যাহারের ভাবনা।
১৯৮৭-তে রাজ্য গঠনের পর থেকেই অরুণাচল আফস্পার আওতায়। এ বছর এপ্রিলে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক তিরাপ, চাংলাং ও লংডিং জেলা বাদে বাকি অরুণাচলকে আফস্পামুক্ত করে। পরিকল্পনা ছিল, লোকসভা ভোট মিটলে বাকি তিন জেলাও আফস্পার বাইরে আনা হবে। অগস্টে অসমে আফস্পা প্রত্যাহারের পরিকল্পনা করা হয়। তবে সাম্প্রতিক অবস্থা কেন্দ্রকে নতুন করে ভাবাচ্ছে।
অরুণাচলের জঙ্গলে সেনা অভিযান শুরু হয়েছে। সেনাবাহিনীর মতে, এখনও অরুণাচলের নাগাল্যান্ড ও মায়ানমার ঘেঁষা এলাকায় নাগা, আলফা, মণিপুরি জঙ্গিদের গতিবিধি রয়েছে। ভোটে অরুণাচল উত্তপ্ত হয়েছে। সেখানকার বিভিন্ন গ্রামে এনএসসিএনের দু’টি গোষ্ঠীর ঘাঁটি এখনও মজবুত। তাই এখন আফস্পা প্রত্যাহার সম্ভব নয়। অসমেও খোদ গুয়াহাটির বুকে আলফার স্লিপার সেল তৈরির ঘটনা সামনে এসেছে। চলছে নাশকতার পরিকল্পনা। তাই অসম থেকেও আফস্পা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত থেকে পিছোতে পারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।
আফস্পা রাখার পক্ষে সওয়াল করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কিরেণ রিজিজু বলেছেন, “গত কয়েক বছরে অরুণাচলের পরিস্থিতির উন্নতি হলেও নির্বাচনের সময়ে তিরাপের ঘটনা সেই পরিবেশ নষ্ট করে দিয়েছে।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy