কাজের চাপ, দ্রুত গতিতে ছুটে চলা জীবনের চাপ, তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে করোনার চাপ। সব চাপের প্রভাব গিয়ে পড়ছে হৃদযন্ত্রটির উপর।
কিন্তু এই হৃদযন্ত্রটির যত্নে হাত বাড়িয়ে দিতে পারে এক বন্ধু। হাত বলা উচিত নয় অবশ্য। কারণ তার চারটি-ই পা। পোষ্য সারমেয়। হালে ‘আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন’ তাদের সমীক্ষা থেকে জানাচ্ছে, যাঁরা কুকুর পোষেন, তাঁদের হৃদরোগের আশঙ্কা কমে। বাড়ে আয়ুও।
তাঁদের সমীক্ষা থেকে উঠে এসেছে একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। যাঁরা একা থাকেন তাঁদের হৃদরোগের ঝুঁকি অনেক বেশি। সঙ্গে একটি পোষ্য কুকুর থাকলে সেই আশঙ্কা অনেকটাই কমে যায়। এমনকি যাঁরা ইতিমধ্যেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন, তাঁরাও যদি পোষ্য কুকুরকে সঙ্গে রাখেন, সুস্থ থাকার সম্ভাবনা বাড়ে।