প্রতীকী ছবি।
রোজ লোকটা পিছন পিছন আসছে। স্কুল, টিউশন, খেলার মাঠ, সব জায়গায় পিছনে তাকালেই ওই লোকটাই। রীতিমতো আতঙ্কে ভুগছিল মেয়েটি। তাই বাধ্য হয়েই সে বেছে নিল আত্মহ্ত্যার পথ, অভিযোগ এমনটাই।
চার দিন আগেই সিলিং ফ্যান থেকে ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছে দিল্লির ওই ছাত্রীর। বিবাহিত এক ব্যক্তি, প্রত্যেকদিনই এই পড়ুয়াকে উত্ত্যক্ত করত, সেই হেনস্থার কারণেই আত্মহ্ত্যার পথ বেছে নিতে বাধ্য হয়েছে এই ছাত্রী, দাবি তাঁর পরিবারের।
সরকারি স্কুলের দশম শ্রেণীর ছাত্রী এই মেয়েটি। বাড়ি দিল্লির সুলতানপরী এলাকায়। স্কুলে যাওয়ার পথে হোক কিংবা টিউশনে পড়তে যাওয়ার সময়, রোজ বিরক্ত করছে ওই ব্যক্তি, এমনটাই নাকি বাড়িতেও জানিয়েছিল বছর পনেরোর এই ছাত্রী, অভিযোগে জানিয়েছেন মেয়েটির বাবা।
আরও পড়ুন: প্রতিটি স্তনেরই নিজস্ব গল্প আছে, বলছেন আয়ুষ্মান খুরানার স্ত্রী তাহিরা
ছাত্রীর বাবা অভিযোগে লেখেন, স্থানীয় ওই বাসিন্দা বিবাহিত। যখনও এই ছাত্রী কোথাও যেত, সে পিছনে পিছনে যেত। এই কথা বাড়ির কাউকে জানালে মেয়েটির ছোট ভাইকে মারধর করার হুমকিও দেওয়া হয়েছিল। তাই প্রথম দিকে মেয়েটি বাড়িতেও জানায়নি কিছু।
আরও পড়ুন: মন কষাকষি স্ত্রীর সঙ্গে, এর পর স্বামী কী করলেন দেখুন...
প্রত্যেক দিন হেনস্থা সহ্য করতে না পেরেই ওই স্কুল ছাত্রী আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছে, দাবি করেন তাঁর বাবা। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। ওই ব্যক্তি মেয়েটিকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল কি না, তা প্রত্যাখ্যান করার কারণেই মেয়েটিকে সে উত্ত্যক্ত করছিল কি না, খতিয়ে দেখা হচ্ছে সেটাও।
কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী, গুজরাত থেকে মণিপুর - দেশের সব রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ খবর জানতে আমাদের দেশ বিভাগে ক্লিক করুন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy