Advertisement
০৮ মে ২০২৪
নিবন্ধ ১...

লাস্ট বেঞ্চ জিন্দাবাদ

কোনও দিন ভাব হল না ফার্স্ট বেঞ্চের সঙ্গে। আজও না। লিখছেন শিলাজিৎ।

শেষ আপডেট: ১৪ মার্চ ২০১৪ ১২:০৯
Share: Save:

কেমন আছিস ব্যাক বেঞ্চ কান ধরে?

দারুণ আছে। দারুণ ছিল। আর এখনও ব্যাক বেঞ্চ আছে ব্যাক বেঞ্চেই।

জীবনের প্রথম স্কুলের দিন যখন মাথা নীচু করে কান্না সামলাচ্ছিলাম, সেদিনের কথা মনে পড়ে গেল।

একটা চকচকে টিফিন বক্সের কথা মনে পড়ে গেল।

এও মনে পড়ল জীবনে কোনও দিন ফার্স্ট বেঞ্চে বসার ইচ্ছেও হয়নি আমার। সাহসও না।

এখনও কোনও শো-তে গেলে ফার্স্ট বেঞ্চে বসার ব্যবস্থা থাকে। তবে মওকা পেলে একদম শেষ সারিতে বসে বেশি মজা পাই। নাটক, গান, স্যারের জ্ঞান শুনে আগের সব ক’টা সারির লোকজনের রিঅ্যাকশন তারিয়ে তারিয়ে সাপটেসুপটে নিতে লাস্ট বেঞ্চটা এক্কেবারে আইডিয়াল।

ফার্স্ট বেঞ্চে বসলে ঘাড় ঘোরাতে হয়। প্রথম দিকের বেঞ্চগুলোতে বসলেও গোটা ক্লাসটা দেখা যায় না। তবে দেখলেও যে সবাই বুঝবে, তার কোনও মানে নেই। কিন্তু যে বোঝে সে বোঝে। সেই ছোটবেলা থেকেই দেখছি, ব্যাকবেঞ্চাররা চিরকাল একই রকম বুঝি। আর বুঝি বলেই ব্যাকবেঞ্চের সিটটাই খুঁজি। খুঁজে গেছি চিরকাল।

এখনও ভাবলে কেমন হাড় হিম হয়ে যায়। ক্লাসে ঢুকে যদি দেখতাম পিছনে কোনও জায়গা নেই, একটাই মাত্র সিট পড়ে আছে ফার্স্ট বেঞ্চে, গোটা শরীরটা ‘ডিপ ফ্রিজ’-এ ঢুকে যেত।

ব্যাক বেঞ্চে বসতাম। কিন্তু তরুণবাবুর বায়োলজি ক্লাস মন্ত্রমুগ্ধের মতো শুনতাম। এখনও কানে ভাসে হরমোন পড়াতে গিয়ে বয়ঃসন্ধির দুষ্টু-দুষ্টু গল্প বলতে বলতে আমাদের ভীষণ উচ্ছ্বসিত হাসির রোল শুনে এক মুহূর্তে কলিজা স্তব্ধ করে দেওয়া সে বচন ‘বাপু হেঁ, এই বয়েসে অনেকের আবার পিছনে একটা অদৃশ্য ল্যাজ গজাবে বাট্, বাপু হেঁ, আই নো হাউ টু ডিসমিস দ্যাট ল্যাজ।’

তরুণবাবু হয়তো জানতেন, ওই কচি বয়েসে ওঁর অমন ঠান্ডা হুঙ্কার শুনে আমাদের লেজ কতটা গুটিয়েছিল। কিন্তু ব্যাক বেঞ্চারদের পাক্কা প্রতিনিধি হয়ে বলতে পারি সেটা ভীষণ সাময়িক। ক্লাস বুঝে লেজগুলো আবার করে টুপটাপ বেরিয়ে পড়ত। তখন সেটা ‘ডিসমিস’ করা তো দূরের কথা, বেশির ভাগ সময় ‘আন-নোটিসড’ থেকে যেত।

দেউড়িবাবুর ক্লাসে পার্থ-টু, ওরফে রাম, ধরা পড়ল। ওর হাঁ মুখ ভর্তি পাকা পেয়ারা। সেটা ফার্স্ট ক্লাস। নব্বইটা ছেলের রোল কল করে ‘জেনার দ্য কনকারার অফ স্মল পক্স’ (যত দূর মনে আছে) পড়াচ্ছিলেন স্যার। মাঝে থেমে ‘সার্জেন’ আর ‘সার্জেন্ট’-এর বানান জিজ্ঞেস করলেন।

পার্থ তার আগেই একটা আস্ত পেয়ারা মুখে ঢুকিয়ে দিয়েছে। ও জানত, পাশে আরেকটা লাস্ট বেঞ্চ আছে, যে কোনও মুহূর্তে পেয়ারা ভ্যানিশ হয়ে ও দিকে চালান হয়ে যেতে পারে। বুদ্ধি করেই ফার্স্ট পিরিয়ডেই তাই ডাঁশা পেয়ারা সাঁটিয়ে দেওয়ার প্ল্যান করেছিল। কী করে জানবে দিউড়িবাবু ওকেই বানান দুটো জিজ্ঞেস করবেন!

পেয়ারা ভর্তি মুখে ও বানান বলবে কি! প্রায় কেঁদে ফেলে কোনও ক্রমে বলল, ‘ছিলাজিৎ, ছিলাজিৎ।’ পেয়ারা তখন ‘আউট অব দ্য মাউথ’। আসলে ওর ব্যাগের ফাঁকে পেয়ারা দেখে আমি ওটা হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টায় ছিলাম। সেটাই বলতে গিয়েছিল।

দেউড়িবাবু বললেন, ‘তুমি খাচ্ছ? ছোট টিফিনের আগেই?’ আমাদের দুটো টিফিন। দু’পিরিয়ডের পরে ছোট, বড়টা চার নম্বর ক্লাস শেষ হলে।

স্যার বকেননি। শাস্তি দিয়েছিলেন। পরের দিন একটা ট্র্যানস্লেশনের প্যাসেজ গোটা ক্লাসকে টাস্ক দিয়ে।

প্রথম খাতাটা আমার চেয়ে নিয়েছিলেন। ওই টুকুনি বুক ঢিপ ঢিপ যথেষ্ট ছিল শাস্তি হিসেবে। আমাদের ‘ব্যাক বেঞ্চ লবি’ শেষমেশ শান্তি পেয়েছিল দিউড়িবাবুর ‘গুড’ পাওয়াতে।

স্যার সেদিন আর কারও খাতা না ‘চেক’ করে, পাটভাঙা সফেদ ধুতি-পাঞ্জাবি আর মুশমুশে কালো পাম্প শু্য পরা চেহারাটা টিচার ডেস্কে তুলে বসলেন। তারপর পাহাড়ি সান্যাল কী বসন্ত চৌধুরির মেজাজে ও’হেনরির একটা ছোট গল্প শুনিয়েছিলেন। ব্যাক বেঞ্চারদের কল্যাণে গোটা ক্লাস এ ভাবে মাঝে মাঝেই গল্প শুনেছে মস্তিতে।

ব্যাক বেঞ্চ কত ক্রিয়েটিভ হতে পারে তার দুটো গল্প বলি। প্রথমটা সুমিতের। হাসিখুশি ঠান্ডা। সন্দেশ দিয়ে মন্দির তৈরি করত টিফিন বক্সে।

দ্বিতীয়টা গুপীর। নামটা পিতৃদত্ত নয়, বন্ধুভাগ্যে পাওয়া। ক্লাস সেভেন থেকে ওর সঙ্গে বন্ধুত্ব। কিন্তু গুপীর আসল নাম ভুলে ওর মা, আমাদের মাসিমা যেদিন থেকে ওকে ‘গুপী’ বলে ডাকতে শুরু করলেন, আমাদের মনে হল ‘প্রুডেনশিয়াল কাপ’ জিতেছি।

ক্লাস এইট থেকে লাস্ট বেঞ্চ আরও ভারী। পুরো মার্শাল-গার্নার-ক্রফট-হোল্ডিং মিলে ক্লাইভ লয়েডের পেস অ্যাটাক। সোনা, বিশ্ব, শেখর, মানব, অভিজিৎ বসাক, বুবুন, রজার, সুদীপ্ত, রাম, বাসব, হাজরা, রঞ্জিৎ, শুভেন্দু, ভাইয়া, দেবু....। যদ্দুর মনে আছে লাইনআপটা এমনই।

এক একটি রত্ন। দুর্ধর্ষ এন্টারটেনার। কারও দীপক চ্যাটার্জি-কিরীটী রায় মলাট থেকে মুখস্থ, কেউ নিরীহ কবিতা নষ্ট বাক্যে ভরিয়ে দিতে সিদ্ধহস্ত, কারও দু’হাতের তালুর ফাঁকে এত শব্দব্রহ্ম তৈরি হত খটেখটে সংস্কৃত ক্লাসগুলো রসকস বুলবুলি পেয়ে যেত।

বিশ্বর গলায় পর পর সুরেশ সারাইয়ার ইংরিজি আর সুশীল দোশীর হিন্দি ক্রিকেট কমেন্ট্রির ‘জেরক্স কপি’ শুনে একবার ওকে পারলে ট্রিপল প্রোমোশন দিয়ে দিচ্ছিলেন অমিতবাবু। দেননি। কিন্তু আমাদের ‘ট্রফি’ এসেছিল, ওই ইভেন্টের পর স্যারের কাছে একটা গ্রামার ক্লাস ‘অফ’ পেয়ে।

দু-এক পিস স্বঘোষিত বক্সার ব্রাউন বম্বার, দু-চার পিস ‘এন্টার দ্য ড্রাগন’ দেখে ব্ল্যাক বেল্ট হওয়া ব্রুস লি’ও ছিল লাস্ট বেঞ্চে। ওরা ক্লাসের বিশ্বস্ত নিরাপত্তা রক্ষী। বাইরের কেসগুলো বুঝে নিয়ে ক্লাস সামলে দিত। কে গাল খেল, কে মার খেল কার কাছে, দেখে বুঝে ওরা ‘সাইজ’ করতে নামত।

ব্যাক বেঞ্চই ঠিক করে দিত ক্লাসের স্ট্র্যাটেজি। নষ্টামির। আবার ওখান থেকেই তৈরি হত ফুটবল, ক্রিকেট, হকি টিম। ফাজলামির ধারাপাত। মনিটরের প্যানেল। স্যারেদের নামধাম। এবং তাঁদের ভূত-ভবিষ্যৎ-বর্তমান।

গেম টিচার বিজনবাবুর কাছে মার খেয়ে লোডশেডিং-এ সন্ধেবেলায় স্যারের গলিতে ঢুকে তাঁর বাড়ির কলিং বেল-এ সেলোটেপ লাগিয়ে দিয়েছিল দেবু আর সুদীপ।

ব্যাক বেঞ্চে বসে ‘স্টান্ড আপ অন দ্য বেঞ্চ’ হয়েও বাংলা টিচার হেরোদবাবুর ক্লাসে পা দিয়ে ‘রোভার্সের রয়’-এর কমিকস্ ওলটাতে ওলটাতে পড়তে গিয়ে ধরা পড়ে রেড কার্ড দেখেছিলাম আমি।

ক্লাস নাইনের ফার্স্ট টার্ম পরীক্ষা। ইংরিজিতে হায়েস্ট উঠল তিপ্পান্ন। পেল শুভজিৎ, নয় গিরি কিংবা বিবেক। সব ফার্স্ট বেঞ্চার। বাকিদের অনেকেই তিরিশের কোঠায়। পুরো গাড্ডা না পেলেও কুড়ি-পঁচিশ প্রচুর। কান ঝাঁঝিয়ে দেওয়া লজ্জা।

ইংলিশ টিচার নিতাইবাবু, এনটিবি। টিপিক্যাল অ্যামেরিকান অ্যাকসেন্টে ইংলিশ (পারলে বাংলাও) বলতেন। বললেন, ‘তোরা তো কিছুই জানিস না। তবে মাধ্যমিক তো, বাবার নাম, বাড়ির অ্যাড্রেস আর নিজের নামটা ঠিক করে অন্তত লেখ। কুড়ি পেয়ে যাবি।’

হেব্বি প্রেস্টিজে লাগল। টিফিন-টাইমে বুক ক্রিকেটের মায়া ত্যাগ করে লাস্ট বেঞ্চের পলিটব্যুরো মিটিং বসল। অ্যাকশন-প্ল্যানও হয়ে গেল। সোমনাথকে লেলিয়ে দেব। ছোট্টখাট্ট চেহারা। কিন্তু কথায় কথায় বোমা ফাটায়। ও লাস্ট বেঞ্চার নয়। কিন্তু পিছনের সারির একটা কড়া প্রভাব ছিল ওর মধ্যে।

সাত-আট জন মিলে সোমনাথকে সামনে রেখে স্টাফ রুমে কাঁদো-কাঁদো মুখ করে দাঁড়াতেই আবার সেই ডায়লগ, ‘তোরা তো কিছুই জানিস না।’

এ বার পুরো চকলেট বোমটা ফাটাল সোমনাথ, ‘স্যার আর কত জানব? জানতে জানতে জানোয়ার হয়ে গেলাম।’

শুনে এনটিবি প্রথমে চেয়ার থেকে পড়ে যাচ্ছিলেন, উঠে দাঁড়ালেন কোনও মতে। ভাবলাম কেস আরও ঝুলে গেল। কিন্তু ওম্মা, রাগ কোথায়? উল্টে হেসে ফেললেন স্যার। গ্রেগরি পেক স্টাইলে। আমরাও তখন হাসছি। অনেকটা ‘দাদার কীর্তি’র তাপস পালের মতো।

ব্যাক বেঞ্চে বসেই শুনেছি বুবুনের চাঞ্চল্যকর ঢপ। যেগুলো ১০টা-৩ টে ৩৫ স্কুল টাইমে গোটা ক্লাসের রিলিফ আইটেম।

দার্জিলিং-এ গিয়ে পাহাড়ি রাস্তায় পা পিছলে বুবুনের ঘণ্টার পর ঘণ্টা খাদের পাথর ধরে ঝুলে থাকা, কী নেপাল থেকে দেশলাই বাক্সের মধ্যে গলতে পারে এমন শাড়ি আমদানির গল্প.... সংকলন করলে ঘনাদা-টেনিদার পাশে থাকত বলাটা চাপের, কিন্তু রয়্যাল সাইজে কুলোত না, এটা ঠিক। একবার বলল, ‘জানিস ক্যালিফোর্নিয়ায় একটা দু’বছরের বাচ্চাকে ব্লেড খাওয়ানো হচ্ছে। আমরা কেন জিজ্ঞেস করাতে ও বলেছিল, ‘যখন ছেলেটার বয়েস হবে আঠারো, তখন ও একটা আস্ত অ্যাম্বাসাডার চিবিয়ে খাবে।’

বুবুন মানেই টিপিক্যাল বচ্চন-টাইপ একটা লুক। কান ঢাকা চুল থেকে ৩৮ ইঞ্চি ঘেরওয়ালা বেল বটম। এমনকী বুটটাও। গলাটা ওই বয়েসে ব্যারিটোন হওয়ার চান্সই ছিল না। তা’ও চেষ্টা করত। হাঁটা, তাকানো, অ্যাকসেন্ট...হুবহু বিগ বি। ক্লাসের স্টাইল স্টেটমেন্ট বুবুনের হাতে তৈরি বলে, ওর নাম হয়ে গেল স্টাইলো। সেই স্টাইলো যখন বাঁ কানে হাত রেখে ‘ও চাঁদ সামলে রাখো জোছনাকে’ কি ‘রিম ঝিম গিরে শাওন’ গাইত, আমরা কেমন মনে মনে ওর পায়ে পড়ে যেতাম।

লাস্ট বেঞ্চের সেলিব্রেশন উইক ছিল মাসের শেষ সপ্তাহ। তখনই ঠিক হত এবারের ‘নষ্টামি’র চ্যাম্পিয়ন কে।

ফ্রন্ট বেঞ্চে যারা বসত, তাদের সঙ্গে কোনও দিনই জমেনি আমার। নাম-টামও ভুলে গেছি বেশির ভাগেরই। ওরা ভাল ছেলে ছিল বলেই হয়তো। টিফিন টাইমে এক কোণে দাঁড়িয়ে অ্যালুমিনিয়মের বাক্সো খুলে পাঁউরুটি আর দুধ খাওয়া পাবলিক। আমরা যখন গেটকিপার হরবচনদাকে ম্যানেজ করে স্কুলের বাইরে দাঁড়িয়ে আমচুর খেয়ে ঢেঁকুর তুলে ‘জলি চ্যাপ’-এর একটা কাঠি আইসক্রিম তিন জন মিলে পালা করে চাটতাম, ওরা তখন জুল জুল করে তাকাত।

ভাব হল না ফার্স্ট বেঞ্চের সঙ্গে। কোনও দিনও না। হয়তো প্রথম সারির সঙ্গে আমার ভাব হওয়ার নয়, তাই।

আজও দেখি, যারা প্রথম সারির, অ্যাওয়ার্ড পায়, সার্টিফিকেট পায়, বেশিক্ষণ জমে না তাদের সঙ্গে। কিন্তু এখনও কান ধরে বেঞ্চির ওপর দাঁড় করিয়ে দিলে পা দিয়ে পৃথিবী উল্টে দেখতে ইচ্ছে করে। ব্যাক বেঞ্চারদের বোধ হয় এমনই হয়।

পা-টাও যদি বেঁধে দেয়, মনে হয় লেজটাটা তো আছে। লড়ে খাব। তরুণবাবুর ক্লাসে যেখানা গুটিয়ে গেলেও প্রয়োজনে যখন তখন বেরিয়ে পড়ে সেই কবে থেকেই লঙ্কা কাণ্ড ঘটিয়ে দিয়েছে। হনুমানের মতো।

আর লেজে পা দিলে তো কথাই নেই। কে জানে, ওই লেজটা ছিল বলেই বোধহয় কান ধরেও বেঞ্চ থেকে পড়ে যাইনি কখনও।

এইট, নাইন, টেন-এর ব্যাক বেঞ্চারদের হয়ে বুবুনের মুখে একটা কথা বসিয়েই দেওয়া যায়। দু’হাতে কান ধরে হালকা ভাবে মাথাটা কাত করে আর এক্সপ্রেশনলেস চোখটা নিয়ে ও বলতেই পারে, “ইয়ে ব্যাক ব্যাঞ্চ হ্যায়। ইঁহা সে লাইন শুরু হোতা হ্যায়, বস্।” শুনে আমরা টেবিলে চাপড় মেরে বলতাম, ক্যায়া দিস, ক্যায়া দিস। সামনের সারি টেক ইট ইজি, ইটস্ জাস্ট আ চিপ জোক ফ্রম দ্য ব্যাক বেঞ্চারস্। এনজয় গুরু।

ছবি: সুব্রত কুমার মণ্ডল।
অলংকরণ: সুমন চৌধুরী ও ওঙ্কারনাথ ভট্টাচার্য।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE