যদিও চুক্তির খবরের প্রাথমিক পর্যায়ে নেটফ্লিক্সের সিইও টেড সারানডোস বলেন, ‘‘ওয়ার্নার ব্রাদার্সের শো এবং সিনেমার ভান্ডার ও নেটফ্লিক্সের ‘ফ্রেন্ডস’-এর মতো সিরিজ় একত্রিত করে আমরা দর্শকের কাছে তাদের পছন্দের বিনোদন আরও বেশি করে পৌঁছে দিতে পারব।” আগামী দিনে নেটফ্লিক্সকে সাফল্যের চূড়ায় নিয়ে যাওয়ার জন্য এই চুক্তি একটি ‘বিরল সুযোগ’ বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সেই চুক্তি নিয়ে ইতিমধ্যেই বিবৃতি প্রকাশ করেছে নেটফ্লিক্স। গ্রাহকদেরও ইমেল করে ওয়ার্নার ব্রাদার্সের স্টুডিয়ো কেনার কথা জানানো হয়েছে। তবে আসল কথা হল, চুক্তিটি এখনও সম্পন্ন হয়নি এবং তা সম্পন্ন হতে এখনও বেশ কিছুটা সময় লাগবে বলে অনুমান করছেন বিশেষজ্ঞেরা। অনেকের আবার অনুমান, চুক্তি শেষমেশ হবে না। হতে দেবেন না ডোনাল্ড ট্রাম্প।
রবিবার সস্ত্রীক ‘কেনেডি সেন্টার অনার্স’ পুরস্কার বিতরণে অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। সেখানেই তাঁকে ওয়ার্নার ব্রাদার্সকে অধিগ্রহণের জন্য নেটফ্লিক্সের প্রচেষ্টার বিষয়ে প্রশ্ন করেন সাংবাদিকেরা। উত্তরে ট্রাম্প বলেন, ‘‘স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম নেটফ্লিক্স ইতিমধ্যেই বিনোদনের বাজারের বড় অংশীদার।’’ চুক্তিটি সমস্যায় পরিণত হতে পারে বলেও মন্তব্য করেন ট্রাম্প।
এর পরেই ওয়ার্নার ব্রাদার্সের ওই সংস্থাগুলি কিনতে ঝাঁপায় প্যারামাউন্ট, কমকাস্ট এবং নেটফ্লিক্স-সহ একাধিক সংস্থা। তবে শেষমেশ বাকিদের পিছনে ফেলে এগিয়ে যায় নেটফ্লিক্স। ৮৩০০ কোটি ডলারের চুক্তিও মোটামুটি পাকা হয়েছে। শুধুমাত্র নিয়ন্ত্রকদের অনুমোদন বাকি। কিন্তু তার মধ্যেই এ বার সেই চুক্তিতে ঢুকে যেতে দেখা গেল মার্কিন প্রেসিডেন্টকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy