হোয়াইট হাউসের সম্মেলনে দক্ষিণ চিন সাগরের বিরোধ নিয়ে উদ্বেগপ্রকাশ করেন বাইডেন। পাশাপাশি, ফিলিপিন্সকে প্রতিরক্ষা বিষয়ে সাহায্য করা হবে বলেও প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাইডেন বলেন, ‘‘দক্ষিণ চিন সাগরে ফিলিপিন্সের বিমান, জাহাজ বা সশস্ত্র বাহিনীর উপর যদি কোনও আক্রমণ হয়, তবে আমাদের পারস্পরিক প্রতিরক্ষা চুক্তি অনুযায়ী সাহায্য করা হবে।’’
চিনের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে দক্ষিণ চিন সাগরের পাশেই রয়েছে ফিলিপিন্স। ছোট ছোট কয়েকটি দ্বীপ নিয়ে গঠিত এই দ্বীপরাষ্ট্র। ফিলিপিন্স এবং চিনের বিরোধের অন্যতম কারণ ঘটেছিল সেকেন্ড থমাস শোলে দ্বীপকে কেন্দ্র করে। ফিলিপাইন দ্বীপের পালাওয়ান থেকে ২০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই সেকেন্ড থমাস শোলে। ১৯৯৯ সালে ফিলিপিন্স নৌবাহিনী সেখানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার একটি জাহাজ ফেলে রেখে তাতে অবস্থান করছিল। আবার ২০১২ সালে ফিলিপিন্সের কাছ থেকে স্কারবোরো শোলে দ্বীপের দখল নিয়েছিল চিন।
দক্ষিণ চিন সাগর নিয়ে বিভিন্ন দেশের এত আগ্রহ কেন? রাষ্ট্রপুঞ্জ সূত্রে খবর, বাণিজ্যের জন্য দক্ষিণ চিন সাগর খুবই গুরুত্বপূর্ণ সমুদ্রপথ। ২০১৬ সালের এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বিশ্বের মোট বাণিজ্যের প্রায় ২১ শতাংশই এই সমুদ্রপথ দিয়ে পরিবহণ করা হয়। বিগত কয়েক বছরে সেই পরিমাণ আরও বেড়েছে বলেও বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম দাবি করেছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy