
মহাশূন্য থেকে ছুটে আসবে পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র! আছড়ে পড়লে চোখের নিমেষে ধুলোয় মিশতে পারে আস্ত একটা শহর! ড্রাগন ফৌজের ভান্ডারে এ হেন মারণাস্ত্র থাকায় ঘুম উড়েছে আটলান্টিকের পারের ‘সুপার পাওয়ার’-এর। ইতিমধ্যেই গোয়েন্দা রিপোর্টে মিলেছে তার সতর্কবার্তা। ফলে শক্তিশালী ‘আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা’ বা এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম তৈরির দিকে নজর দিয়েছেন সেখানকার প্রেসিডেন্ট। চিনের হাতে ওই প্রযুক্তি থাকায় কপালে ভাঁজ পড়েছে নয়াদিল্লিরও।

চলতি বছরের ১৩ মে বেজিঙের প্রতিরক্ষা সক্ষমতা নিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে ডিফেন্স ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি বা ডিআইএ। সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের কল্যাণে যা দুনিয়া জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। ওই রিপোর্ট অনুযায়ী, আগামী ১০ বছরের মধ্যে পৃথিবীর নিম্নকক্ষে কয়েক ডজন পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করবে চিন। সেগুলি নাকি প্রচলিত আন্তর্মহাদেশীয় ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র বা আইসিবিএমের (ইন্টার কন্টিনেন্টাল ব্যালেস্টিক মিসাইল) চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। বিষয়টি জানার পরেই রক্তচাপ বেড়েছে আমেরিকার।