দুর্ঘটনার পরই শুরু হয় উদ্ধারকাজ। এই ঘটনায় ছ’জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। কী ভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটল তা নিয়ে তদন্তও শুরু হয়েছে। আমেরিকার ‘ন্যাশনাল ট্রান্সপোর্টেশন সেফটি বোর্ড’ (এনটিএসবি) জানিয়েছে, ঘটনার গভীরে গিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। সব দিক খতিয়ে দেখা হবে। তদন্ত শেষ হতে দু’বছরও লেগে যেতে পারে বলে জানিয়েছে তারা। সেতুর অবস্থা নিয়েও তদন্ত চলছে। আর এই আবহেই মাথাচাড়া দিচ্ছে ষড়যন্ত্রের তত্ত্ব।
বাল্টিমোরের সেতু বিপর্যয়ের পরেই চিনা হ্যাকারদের উপর আমেরিকার নিষেধাজ্ঞা জারির ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। এই দুই ঘটনা কি শুধুই সমাপতন না কি সত্যিই দুই ঘটনার মধ্যে সম্পর্ক রয়েছে, তা নিয়েই চর্চা তুঙ্গে। আমেরিকার তথ্য বিশেষজ্ঞ ব্রায়েন কস্টেলো এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডলে পোস্ট করে দাবি করেছেন, ‘‘বাল্টিমোরের সেতু বিপর্যয়ের ঘটনার পর আমাদের বন্দরের সাইবার দুর্বলতার বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ বৃদ্ধি করছে।’’
চিনা হামলার তত্ত্ব অবশ্য মানতে নারাজ হোয়াইট হাউস এবং বল্টিমোর প্রশাসন। বল্টিমোরের পুলিশ কমিশনার রিচার্ড ওরলিও জানিয়েছেন, তদন্তে নাশকতার কোনও চিহ্ন মেলেনি। ষড়যন্ত্র তত্ত্ব নিয়ে মুখ খুলেছে চিনও। বাল্টিমোরের সেতু বিপর্যয়ের সঙ্গে চিন যোগের সম্ভাবনার জল্পনাকে ‘অপবাদ’ বলে নিন্দা করেছেন ওয়াশিংটনে চিনা দূতাবাসের মুখপাত্র লিউ পেংইয়ু।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy