বয়সের সঙ্গে এই ক্রিকেটারদের মুখের বদল দেখে চমকে যাবেন
এঁদের মধ্যে বেশি ভাগই আজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন। অনেকে আবার এখনও খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অনেক পরিবর্তন এসেছে এঁদের চেহারায়। দেখে নেওয়া যাক এমনই কয়েক জন ক্রিকেটারকে।
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ২২ জুন ২০১৮ ১৭:৩৩
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১৫৬
এঁদের মধ্যে বেশি ভাগই আজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন। অনেকে আবার এখনও খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অনেক পরিবর্তন এসেছে এঁদের চেহারায়। দেখে নেওয়া যাক এমনই কয়েক জন ক্রিকেটারকে।
০২৫৬
কেন উইলিয়ামসন: ২০১০ সালে টেস্ট এবং ওয়ান ডে ক্রিকটে অভিষেক হয় কিউয়ি অধিনায়কের। বর্তমান ক্রিকেটের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান উইলিয়ামসনের ১০ বছর আগের ছবি দেখলে চেনা মুশকিল।
০৩৫৬
বিরাট কোহালি: গোঁফ, দাড়ি ছাড়া বছর ১৯-এর বিরাটের সঙ্গে এখনকার ভারতীয় অধিনায়ক বিরাটের ছবির মিল খুঁজে পাওয়া বেশ কষ্টকর।
০৪৫৬
ভিভ রিচার্ডস: সাত-আটের দশকে প্রবল শক্তিশালী ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান ছিলেন তিনি। আজকের ভিভের সঙ্গে চার দশক আগের সেই ভিভের মুখের প্রায় কোনও মিলই নেই।
০৫৫৬
জো রুট: ২৭ বছরের এই প্রতিভাবান ইংল্যান্ড ব্যাটসম্যানকে কোহালি-স্মিথদের সঙ্গে একাসনে বসানো হয়। ২০১৩ সালে ভারতের বিরুদ্ধে টেস্ট ও ওয়ান ডে অভিষেক ঘটা রুটের মাত্র ৮ বছরে চেহারার বিশাল পরিবর্তন ঘটে গিয়েছে।
০৬৫৬
নাথান লায়ন: মাথার চুল উঠে গিয়েছে অনেকটাই। দাড়ি রাখায় মুখ বদলে গিয়েছে একেবারেই। ইনি নাথান লায়ন। এই মুহূর্তে অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম সেরা স্পিনার। মাত্র সাত বছরে চেহারায় আমূল পরিবর্তন ঘটেছে লায়নের।
০৭৫৬
শিখর ধবন: ব্যাটিং এবং আগ্রাসন তো বটেই, মাত্র ১৩ বছরের মধ্যে দেখতেই একেবারে পাল্টে গিয়েছেন ভারতের এই ওপেনার।
০৮৫৬
স্টুয়ার্ট ব্রড: টেস্ট অভিষেক ২০০৬। ওয়ান ডে অভিষেক তার এক বছর পরে। ভারতীয় দর্শক তাঁকে মনে রেখেছে যুবরাজের কাছে ছয় ছক্কা খাওয়ার জন্য। ১২ বছর আগে ব্রডের সেই শিশুসুলভ মুখের সঙ্গে এখনকার ব্রডের মুখের পার্থক্য অনেকটাই।
০৯৫৬
শাকিব অল হাসান: বাঁদিকের ছবিটা দেখে চিনতে পারছেন এই বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারকে? ইনি ১১ বছর আগের শাকিব অল হাসান।
১০৫৬
লসিথ মালিঙ্গা: তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেকের বছরের এই ছবি দেখলে হয়ত এখন আর নিজেই চিনতে পারবেন না শ্রীলঙ্কার এই পেসার। হেয়ার স্টাইল তো বটেই, ১৩ বছরে প্রায় পুরো মুখটাই পাল্টে গিয়েছে মালিঙ্গার।
১১৫৬
সচিন তেন্ডুলকর: ২৫ বছরে অনেকটাই পাল্টে গিয়েছে মাস্টার ব্লাস্টারের মুখও। বছর উনিশের সেই সচিন আজ অবসরের গ্রহে।
১২৫৬
ক্রিস গেল: মাঝখানে কেটে গিয়েছে ১৬ বছর। আর তাতেই এতটা পাল্টে গিয়েছে ইউনিভার্স বসের মুখ। দুই গেলের মধ্যে প্রায় কোনও মিলই নেই।
১৩৫৬
শেন ওয়াটসন: হেয়ার স্টাইল পাল্টে এবং দাঁত ও চোয়ালের কিছু পরিবর্তন করে এই অজি অলরাউন্ডারও নিজেকে বদলে ফেলেছেন অনেকটাই।
১৪৫৬
কেভিন পিটারসেন: শুধুমাত্র হেয়ার স্টাইলের পরিবর্তনে যে এক জনের মুখ এতটা পাল্টে দিতে পারে, তার উদাহরণ ইংল্যান্ডের এই ডানহাতি।
১৫৫৬
মিচেল জনসন: ছবিটি তোলার বছর চারেক বাদে অভিষেক ঘটে এই অজি স্পিডস্টারের। ১৭ বছর আগের এই ছবি দেখে মিচেল জনসনকে চেনার উপায় নেই।
১৬৫৬
ডেল স্টেইন: ন’বছর আগে দক্ষিণ আফ্রিকার সর্বকালের অন্যতম সেরা এই পেসারের ছবি দেখলে এখন আর চেনার উপায় নেই।
১৭৫৬
হাশিম আমলা: চোখে চশমা, গোঁফহীন আমলার ১৪ বছরের আগের এই ছবির সঙ্গে এখনকার আমলার মিল একটাই— তাঁর অমলীন হাসি।
১৮৫৬
শেন ওয়ার্ন: বাঁদিকের জন ১৯৯৩ সালের অজি লেগ স্পিনার। আর ডানদিকে তাঁর ২৪ বছরের পরের ছবি। হেয়ার স্টাইল তো বটেই, মুখেও বদল এসেছে অনেকটাই।
১৯৫৬
জাক কালিস: দক্ষিণ আফ্রিকা তো বটেই, বিশ্বেরও সর্বকালের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার কালিসের হেয়ার স্টাইল তো বটেই, ২০ বছরে পাল্টেছে মুখের গড়নও।
২০৫৬
ইয়ান বথাম: ক্রিকেট ছেড়েছেন দীর্ঘ দিন। বর্তমানে তাঁকে দেখা যায় কমেন্ট্রি বক্সে। ইংল্যান্ডের এই দুনিয়া কাঁপানো অলরাউন্ডারের ৩৯ বছরের পুরনো ছবি দেখলে চেনা মুশকিল।
২১৫৬
যুবরাজ সিংহ: দাড়ি, গোঁফ তো বটেই, ১৮ বছরে যুবরাজের চেহারারও অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে। ক্যানসারকে হারিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরে এসেছেন তিনি।
২২৫৬
বীরেন্দ্র সহবাগ: ১৭ বছর আগের এই ছবির সঙ্গে নজফগড়ের নবাবের এখনকার ছবির পার্থক্যটা দেখলেই বোঝা যাচ্ছে। বিশ্বের অন্যতম সেরা এই ওপেনারের টাক পড়েছে, বদলেছে মুখের আদলও।
২৩৫৬
রিকি পন্টিং: তাঁর সময়কে বলা হয় অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটে ‘স্বর্ণযুগ’। তাঁরই নেতৃত্বে ২০০৩ ও ২০০৭ সালে বিশ্বকাপে জয়ের মুকুট ছিনিয়ে নেয় অস্ট্রেলিয়া। ১৯ বছরে পন্টিংয়ের চেহারায় এসেছে প্রভূত বদল।
২৪৫৬
ড্যানিয়েল ভেত্তোরি: এই বাঁ হাতি নিউজিল্যান্ডের অন্যতম সেরা বোলিং অল রাউন্ডার। ১৯৯৮ সালের তরুণ ড্যানিয়েলের সঙ্গে ৩৯ বছরের ড্যানিয়েলকে আর মেলাতে পারবেন না।
২৫৫৬
সনৎ জয়সূর্য: আজও তিনি কিংবদন্তি। ওয়ান ডে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেটে সর্বকালের সেরা ওপেনার হিসাবে এখনও তাঁর নাম করা হয়। শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন এই অধিনায়কের চেহারাতেও এসেছে প্রভূত বদল।
২৬৫৬
রাহুল দ্রাবিড়: ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বকালের সেরা খেলোয়াড়ের তালিকায় নিজের জায়গাটা পাকা করে রেখেছেন রাহুল। অসংখ্য তাঁর ফ্যান-ফলোয়িং। শুরুর দিকের তরুণ, সুদর্শন ‘দ্য ওয়ালের’ চেহারায় আজ অনেক বদল। তবে, ভক্তদের কাছে এখনও জ্যামির জনপ্রিয়তা তুঙ্গে।
২৭৫৬
মাইকেল ক্লার্ক: ১৭ বছরের মধ্যে মুখের আদল অনেকটাই বদলে গিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার এই ডান হাতি ব্যাটসম্যানের। শিশু সুলভ মুখ এখন অনেকটাই পরিণত। তবে, মুখের হাসি আজও অমলিন।
২৮৫৬
ইমরান খান: বিশ্বের সর্বকালের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার ইমরান পাকিস্তানের সেরা অধিনায়ক। খেলা ছেড়ে ইমরান এখন পাকাপাকিভাবে রাজনীতিতে। ৩৪ বছরে সুদর্শন এই খেলোয়াড়ের চেহারায় এসেছে অনেক বদল। মুখে লেগেছে বলিরেখার ছোঁয়াচ।
২৯৫৬
ব্রেন্ডন ম্যাকালাম: নিউজিল্যান্ডের এই প্রাক্তন অধিনায়ক বিশ্বের অন্যতম সেরা উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান। ২০০১ সালে দেখা ম্যাকালামের সেই শিশু সুলভ মুখে এসেছে অনেক বদল। দেখুন তো মিল খুঁজে পান কি না।
৩০৫৬
মহেন্দ্র সিংহ ধোনি: লুক এবং চেহারায় অনেকটাই বদলে গিয়েছেন ‘ক্যাপ্টেন কুল’। এক মাথা ঝাঁকড়া চুল কবেই বিদায় নিয়েছে। মুখের গড়নের এসেছে কিছু বদল।
৩১৫৬
গ্লেন ম্যাকগ্রা: ক্রিকেটের ইতিহাসে স সেরা পেসারদের মধ্যে অন্যতম অস্ট্রেলিয়ার গ্লেন ম্যাকগ্রা। এই অজি পেসার রয়েছেন বিশ্বের সর্বকালের সেরা পেসারের তালিকাতেও। ২৫ বছরে হেয়ার স্টাইল, মুখের আদলেও অনেক বদল এসেছে ম্যাকগ্রার।
৩২৫৬
কপিল দেব: ভারতীয় ক্রিকেটের গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায় এসেছে তাঁর হাত ধরে। ১৯৮৩তে ভয়াবহ ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে লর্ডসের মাটিতে বিশ্বকাপ উঠেছিল কপিল দেবের হাতে। তার পর থেকে ক্রিকেটের এই মহান ব্যক্তিত্বের চেহারায় দেখুন কত বদল এসেছে।
৩৩৫৬
গ্রাহাম গুচ: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের অন্যতম সফল ব্যাটসম্যান হিসেবে পরিচিত গুচ। এসেক্স এবং ইংল্যান্ডের হয়ে অধিনায়কত্ব করেছেন তিনি। সর্বকালের অন্যতম সেরা এই ব্যাটসম্যানের চেহারায় দেখুন কতটা বদল এসেছে।
৩৪৫৬
মার্ক ও: অস্ট্রেলিয়ার এই ব্যাটসম্যান অলরাউন্ডারের বর্তমান চেহারা দেখলে মেলাতে পারবেন না। সেই শান্ত, শিশু সুলভ মুখে এখন বলিরেখার ছোঁয়া।
৩৫৫৬
মুথাইয়া মুরলীধরন: তিনি আজও কিংবদন্তি। বিশ্বের অন্যতম সেরা স্পিনারের মুখের গড়নে এসেছে অনেক বদল। কিন্তু, স্বভাবসিদ্ধ হাসিটি এখনও ধরে রেখেছেন।
৩৬৫৬
জন্টি রোডস: শুধু দক্ষিণ আফ্রিকাই নয়, সর্বকালের অন্যতম সেরা ফিল্ডার জন্টি রোডস। ধুরন্ধর রিফ্লেক্সের সঙ্গে কী ভাবে প্রতিপক্ষের ব্যাটের ঘায়ে বাউন্ডারির দিকে ধেয়ে আসা বল আটকে দেওয়া যাবে সেটা তাঁর নখদর্পনে। দীর্ঘ ২৫ বছরে জন্টির চেহারা প্রায় পুরোটাই পাল্টে গিয়েছে।
৩৭৫৬
সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়: ভারতের অন্যতম সেরা অধিনায়ক, বিশ্বের অন্যতম সেরা বাঁহাতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে দেখুন। ১৯৯২ সালের পর থেকে তাঁর চেহারায় কতটা বদল এসেছে।
৩৮৫৬
স্টিভ ও: অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম সেরা অধিনায়ক স্টিভ স্মিথের পারফরম্যান্সও প্রশ্নাতীত। আধুনিক ক্রিকেটে সেরাদের তালিকায় প্রথম দিকেই থাকবে তাঁর নাম। দুনিয়া কাঁপানো এই ক্রিকেটারের পুরনো ছবি দেখলে চমকে যাবেন।
৩৯৫৬
সুনীল গাওস্কর: ১৯৭০ সালে ক্রিকেট দুনিয়ার অভিষেক। বিশ্ব ক্রিকেটের এই কিংবদন্তির পুরনো ছবি দেখলে চমকে উঠবেন। সে দিনের গাওস্করের সঙ্গে আজকের গাওস্করের চেহারায় অনেক অমিল।
৪০৫৬
অ্যাডাম গিলক্রিস্ট: ১৯৯৭ সালের পর থেকে এই অজি অল রাউন্ডারের চেহারায় এসেছে বিস্তর বদল। পাল্টেছে মুখের গড়নও।
৪১৫৬
মাহেলা জয়বর্ধনে: শ্রীলঙ্কার এই অধিনায়কের খ্যাতি রয়েছে বিশ্ব ক্রিকেটের অঙ্গনে। ১৭ বছরে হেয়ার স্টাইল থেকে মুখের আদল— অনেকটাই পাল্টেছে মাহেলার চেহারা।
৪২৫৬
নাসের হুসেন: ১৯৮৭ থেকে ২০০৪ পর্যন্ত ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের প্রতিনিধিত্ব করেন নাসের। ডানহাতি এই ব্যাটসম্যানের স্বাস্থ্যের অনেকটাই পরিবর্তন এসেছে। চুলও আগের থেকে অনেক পাতলা হয়েছে।
৪৩৫৬
অজয় জাদেজা: ভারতীয় ক্রিকেটের এই দুরন্ত ফিল্ডারে অগণিত ফলোয়ার সংখ্যা। স্টাইলিস্ট এই ক্রিকেটারের চেহারা দেখলে মেলাতে অসুবিধা হবে।
৪৪৫৬
ইনজামাম উল হক: পাকিস্তানের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান থেকে জাতীয় দলের নির্বাচক— এই দীর্ঘ সফরে অনেকটাই পাল্টেছে ইনজামাম উল হকের চেহারা।
৪৫৫৬
অনিল কুম্বলে: বিশ্বের অন্যতম সেরা স্পিনার এক সময়ে ভারতের কোচিংও করেছেন। ভারতীয় ক্রিকেটের জাম্বোর মুখও বদলে গিয়েছে অনেকটাই।
৪৬৫৬
অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ: ৬ ফুট ৪ ইঞ্চির দীর্ঘদেহী ফাস্ট বোলার, ব্যাটসম্যান অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফের আগের ছবি দেখলে মেলাতেই পারবেন না। হেয়ার স্টাইল থেকে মুখের গড়ন সবেতেই এসেছে বিস্তর বদল।
৪৭৫৬
কার্টলি অ্যামব্রোস: বিশ্ব ক্রিকেটে সম্ভ্রম আদায়কারী নাম কার্টলি অ্যামব্রোস। টেস্টে ৪০৫ উইকেটের মালিক একটা সময় ত্রাস ছিলেন তাবড় তাবড় ব্যাটসম্যানেরও। ২৫ বছরে তাঁর চেহারাতেও এসেছে অনেক পরিবর্তন।
৪৮৫৬
শোয়েব মালিক: প্রথম শ্রেণির এই অলরাউন্ডারের মুখের গড়নে এসেছে অনেক বদল। ১৯৯৮ সালের শোয়েব আর আজকের শোয়েবের মধ্যে বিস্তর ফারাক।
৪৯৫৬
রবি শাস্ত্রী: ভারতীয় দলের প্রাক্তন অধিনায়ক এবং ভারতের সর্বকালের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার রবি শাস্ত্রীর আগের চেহারার সঙ্গে বর্তমান চেহারার অনেকটাই অমিল। মুখের গড়নেও এসেছে অনেক বদল।
৫০৫৬
অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার: বিশ্বের অন্যতম সেরা উইকেটকিপার এবং ব্যাটসম্যান অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার দলের হয়ে কোচিংও করেছেন। ১৯৯৫ সালের পর থেকে অ্যান্ডির চেহারা বলতে গেলে পুরোটাই পাল্টে গিয়েছে। মুখের গড়নও অনেকটাই আলাদা।
৫১৫৬
অরবিন্দ ডি সিলভা: শ্রীলঙ্কার অন্যতম সেরা ক্রিকেটার। ১৯৮৪ সালে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক। ১৯৯১ সালের ডি’সিলভার চেহারার সঙ্গে আজকের ডি’সিলভার চেহারায় অমিল অনেকটাই।
৫২৫৬
ক্লাইভ লয়েড: ক্যারিবিয়ান দলের অন্যতম সেরা অধিনায়ক এই বাঁ হাতি ব্যাটসম্যানের আজকের চেহারা দেখলে চমকে যাবেন।
৫৩৫৬
ইউনিস খান: পাকিস্তান জাতীয় দলের অধিনায়ক এবং অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান ইউনিসের চেহারার বদল বেশ চোখে পড়ে। সুদর্শন এই ক্রিকেটারের মুখে এখন বলিরেখার ছোঁয়া।
৫৪৫৬
মাশরফি মোর্তাজা: বাংলাদেশের অন্যতম সেরা বোলার অলরাউন্ডারের দেশের হয়ে অভিষেক ঘটে ২০০১ সালে। সেই সময়ের মোর্তাজার সঙ্গে এখনকার মোর্তাজার মুখ বদলে গিয়েছে অনেকটাই।
৫৫৫৬
হিখ স্ট্রিক: গত প্রজন্মের জিম্বাবোয়ের সেরা বোলার। শেষ ২২ বছরে শুধু মুখই নয়, স্বাস্থ্যেরও অনেকটাই পরিবর্তন ঘটেছে টেস্টে জিম্বাবোয়ের একমাত্র ১০০ উইকেট নেওয়া পেসারের।
৫৬৫৬
অর্জুন রণতুঙ্গা: তাঁর হাত ধরে বিশ্ব ক্রিকেটের দৈত্যে পরিণত হয় শ্রীলঙ্কা। জেতে বিশ্বকাপও। ১৮ বছর আগের সেই ক্রিকেটার রণতুঙ্গার সঙ্গে আজকের রাজনীতিক রণতুঙ্গার চেহারার অমিল অনেকটাই।