বয়স এখনও কুড়ি ছোঁয়েনি। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে দশটা সোনা। জিমন্যাস্টিক্সের বিস্ময় মেয়ে সিমোন বাইলস। যিনি দীপা কর্মকারের পদক জয়ের পথে সবচেয়ে বড় বাধা। আর তাঁর হুঙ্কার, ‘‘দ্বিতীয় উসেইন বোল্ট বা মাইকেল ফেল্পস নই। আমি প্রথম সিমোন বাইলস।’’
দুর্দান্ত স্কিল আর ধারাবাহিকতার পাশাপাশি সিমোনের সবচেয়ে বড় অস্ত্র প্রচণ্ড চাপ নেওয়ার ক্ষমতা। অন্যরা যখন ইভেন্টে নামার চিন্তায় মগ্ন, সিমোনকে অনেক সময় তখন সতীর্থদের সঙ্গে হাসি-ঠাট্টায় মেতে থাকতে বা দর্শকদের দিতে হাত নাড়তে দেখা যায়। তাঁর কোচ মার্থা ক্যারোলি বলছিলেন, ‘‘সিমোন খুব ছটফটে। এই পর্যায়ের জিমন্যাস্টিক্সে প্রচুর সমস্যার বিরুদ্ধে লড়তে হয়। সেখানে সিমোনের মানসিকতা টিমের পক্ষে বাড়তি সুবিধে।’’ সিমোনের ব্যক্তিগত কোচ এমি বুরম্যানও একমত। হিউস্টনে যে জিমে সিমোন অনুশীলন করেন সেটা তাঁর বাবা-মার। ট্রেনিংয়ের ফাঁকে নাকি সিমোনের মুখও সমান তালে চলে। এমি বলেন, ‘‘কোনও দিন যদি সিমোন আমাকে কোনও গল্প না বলে, ভিডিও না দেখায়, সোশ্যাল মিডিয়ার কিছু নিয়ে আলোচনা না করে, তা হলে বুঝতে পারি কিছু একটা গণ্ডগোল হয়েছে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy